শুক্রবার , ২ মার্চ ২০১৮ | ১৩ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরীর খবর
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

২০৩০ সালের টেকসই উ

Paris
মার্চ ২, ২০১৮ ৪:১৫ অপরাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

গত ২২ জানুয়ারি ২০১৮, প্রথম আলোর আয়োজনে ‘২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রাণিসম্পদ খাতের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত আলোচকদের বক্তব্য সংক্ষিপ্ত আকারে এই ক্রোড়পত্রে প্রকাশিত হলো।

আব্দুল কাইয়ুম: শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সব বয়সী মানুষের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে প্রাণিজ খাদ্যের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের যে অঙ্গীকার আমরা করেছি, সেখানেও প্রাণিসম্পদের বিরাট অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে।

এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য আমরা প্রাণিসম্পদের ক্ষেত্রে কতটুকু এগিয়েছি এবং সামনে কত দূর যেতে হবে, সে বিষয়ে আলোচনার লক্ষ্যেই আমাদের আজকের গোলটেবিল বৈঠক। এ বিষয়ে এখন আলোচনা করবেন নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।
নারায়ণ চন্দ্র চন্দ

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভিশন হচ্ছে ‘সকলের জন্য নিরাপদ, পর্যাপ্ত ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষ নিশ্চিতকরণ’। এই ভিশন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নিরাপদ প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে গবাদিপশু, হাঁস-মুরগি, দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সংরক্ষণ, রোগনিয়ন্ত্রণ ও জাত উন্নয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বর্তমানে দেশে দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন নিকট অতীতের চেয়ে কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাণিসম্পদ খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ফলে ২০১৭ সালের পবিত্র ঈদুল আজহায় মোট কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১১৫ দশমিক ৫৭ লাখ।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও উদ্যোগে ১৯৭৩ সালে গবাদিপশুতে যুগান্তকারী কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি প্রবর্তন ও ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণের মাধ্যমে গবাদিপশুর জাত উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির বহুমাত্রিক কার্যক্রম গ্রহণ করার ফলে দেশি গরুর উন্নয়ন ঘটেছে।

ভিশন ২০২১ অনুযায়ী জনপ্রতি দুধ ও মাংসের চাহিদা যথাক্রমে দিনে ১৫০ মিলিলিটার ও ১১০ গ্রাম এবং জনপ্রতি ডিমের চাহিদা বছরে ১০৪টি পূরণের লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

২০২১ সালের মধ্যে ঈপ্সিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য দুধ, মাংস ও ডিম উৎপাদন যথাক্রমে ৯৪ দশমিক ৫০ লাখ মেট্রিক টন, ৬৯ দশমিক ৬০ লাখ মেট্রিক টন এবং ১৭৮১ দশমিক ৫০ কোটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

সূত্র: প্রথম আলো

সর্বশেষ - মতামত