মীর সাব্বির-মৌসুমী হামিদের অন্য রকম সাফল্য

মাছরাঙা টেলিভিশনের দর্শকপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘বাকের খনি’ আগামী ৪ জুলাই নতুন একটি মাইলফলক স্পর্শ করবে। সেদিন নাটকটির ২৫০তম পর্ব প্রচার হবে।

মেজবাহ উদ্দিন সুমনের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন নজরুল ইসলাম রাজু। নাটকটির কেন্দ্রীয় দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মীর সাব্বির ও মৌসুমী হামিদ। তাদের আন্তরিক অভিনয়ের কারণেই নাটকটির এই জনপ্রিয়তা এসেছে।

এ প্রসঙ্গে মীর সাব্বির বলেন, ‘শুটিং চলাকালেই মনে হয়েছিল যে এটি দর্শকপ্রিয় হবে। তাই নাটকটি এখনও প্রচার হচ্ছে। দর্শকের আগ্রহ বজায় থাকলে এটি এগিয়ে যাবে বলে মনে করছি।’
মৌসুমী হামিদ বলেন, ‘ধারাবাহিক নাটকের গল্প যদি সুন্দর হয়, তা হলে দর্শকের আগ্রহ এমনিতেই বৃদ্ধি পায়। এ নাটকটির সব কিছুই পরিকল্পনা মতো হচ্ছে। তাই এটির দর্শকপ্রিয়তাও উল্লেখ করার মতোই।’

নাটকটি  প্রতি রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৩০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে। নাটকটিতে আরও অভিনয় করছেন সাজু খাদেম, তাসনুভা তিশা, নাবিলা ইসলাম, রোজী সিদ্দিকী, লুৎফর রহমান জর্জ, শিল্পী সরকার অপু, আনন্দ খালেদ প্রমুখ।

ফেসবুকের মাধ্যমে খনি বেগম নামে একজন অতীব সুন্দরী, রূপবতী রমনীর সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিল বাকের নামে একজন যুবকের। পুরনো ঢাকার অতিআধুনিক খনি বেগম একদিন ছুটির দিন লালাবাগের কেল্লাতে বাকেরকে দেখা করার জন্য বলে। কিন্তু তার বন্ধু আবুল ওরফে এ্যাবার প্রতারণায় দেখা আর হয় না দুজনের।

পর দিনই বাকের রওনা দেয় এবং রাস্তা পার হতে গিয়ে খনির বাবা লাল মিয়ার গাড়ির নিচে চাপা পড়ে। লাল মিয়া দ্রুত তাকে নিজের বাসায় নিয়ে যায়। ধীরে ধীরে সুস্থ হয় বাকের। কিন্তু হারিয়ে ফেলে স্মৃতিশক্তি। এদিকে বন্ধুকে খুঁজতে সেই বাড়িতে উপস্থিত হয় বাকেরের বন্ধু আবুল ওরফে এ্যাবার। শুরু হয় ত্রিমুখী প্রেমের দ্বন্দ্ব। এভাবেই এগিয়েছে নাটকটির কাহিনি।

 

সূত্রঃ যুগান্তর