সোমবার , ১১ মার্চ ২০১৯ | ১৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরীর খবর
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

বাগাতিপাড়ায় ফুল গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনে প্রতিনিধি দলের এলাকা পরিদর্শন

Paris
মার্চ ১১, ২০১৯ ৭:৩১ অপরাহ্ণ

বাগাতিপাড়া প্রতিনিধি:
দেশে প্রথমবারের মতো ফুল গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের লক্ষ্যে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ জনের এক প্রতিনিধি দল নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সোমবার সকালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. ফকির আজমল হুদা’র নেতৃত্বে দলটি উপজেলার বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। এছাড়া ফুল চাষী ও ব্যবসায়ীদের সাথেও মতবিনিময় করেন দলটি।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে এখন ফুল চাষ হচ্ছে। অর্থকরী ফসল হিসেবে ফুলের বেশ সম্ভাবনা রয়েছে। ফুল চাষের ফলে নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে। কিন্তু দেশে এখনও ফুলের জন্য কোন গবেষনা কেন্দ্র নেই। বর্তমান সরকার প্রথম বারের মতো ‘ফুল গবেষণা কেন্দ্র’ স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এরই লক্ষ্যে বাগাতিপাড়া উপজেলা পরিদর্শনে আসেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল। বিশেষজ্ঞ দলটি বাগাতিপাড়া উপজেলার ফুল গ্রাম হিসেবে পরিচিত উপজেলার ঠেঙ্গামারা গ্রামের বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখেন এবং গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের সমীক্ষা চালান।

এদিকে একই দিনে উপজেলা কৃষি অফিসার মোমরেজ আলীর সভাপতিত্বে কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ১৮ জন ফুল চাষী ও ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় করেন বিশেষজ্ঞ দলটি। এতে প্রধান অতিথির বক্র্ততা করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. ফকির আজমল হুদা।

উল্লেখ্য, প্রায় এক দশক পূর্বে বাগাতিপাড়ায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিভিন্ন জাতের ফুল চাষ শুরু হয়। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ অঞ্চলে ফুল চাষের ফলে নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টির খবর প্রকাশিত হয়। এর ফলে এ উপজেলার ঠেঙ্গামারা গ্রাম এখন ফুল গ্রাম হিসেবে পরিচিতি পায়।

স/শা

সর্বশেষ - রাজশাহীর খবর