বুধবার , ৩ জুলাই ২০২৪ | ২১শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পেনশনে নিয়ে বিভেদ অঙ্কের ফেরে

Paris
জুলাই ৩, ২০২৪ ১১:৫৪ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

পেনশন ব্যবস্থা সংক্রান্ত নানা ইস্যু গুরুত্ব পেয়েছে বুধবারের সংবাদপত্রগুলোতে। পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষকদের কর্মবিরতির বিষয়ে দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘অঙ্কের ফেরে পেনশনে বিভেদ’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বাত্মক কর্মবিরতির কারণে ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থা চলছে।

সোমবার থেকে শুরু হওয়া কর্মবিরতির কারণে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস, পরীক্ষা এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্তির কারণে শিক্ষকরা যেমন ক্ষতির পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছেন, তেমনি পেনশন কর্তৃপক্ষও এ ব্যবস্থায় বহু গুণ লাভের হিসাব তুলে ধরছেন।

এ বিভেদমূলক অবস্থানের কারণে উচ্চ শিক্ষাঙ্গনে অনিশ্চিত অবস্থা তৈরি হয়েছে।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বলছে, শিক্ষকরা যেসব বিষয়ে আন্দোলন করছেন, তা অনেকটাই ভুল বোঝাবুঝি কিংবা সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম পুরোপুরি না বোঝার কারণে।

বিদ্যমান সুবিধার চেয়েও প্রত্যয় স্কিমে অন্তত ১২ গুণ বেশি অবসরভাতা পাবেন শিক্ষকরা।

তবে শিক্ষক নেতারা এ সুবিধাকে শুভংকরের ফাঁকি হিসেবে দেখছেন। তারা বলছেন, পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যা আন্দোলনকে বিভ্রান্ত করার জন্য।

নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘সরকারি চাকরিতেও থাকছে না পেনশন’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আগামী বছরের পহেলা জুলাই থেকে যেসব ব্যক্তি সরকারি চাকরিতে যোগ দেবেন তারা আর প্রচলিত পেনশন সুবিধা পাবেন না।

এর পরিবর্তে তাদেরকে সর্বজনীন পেনশনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দফতর কাজ শুরু করে দিয়েছে বলে জানা গেছে।

অর্থমন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ করেছেন আগামী বছরের অর্থাৎ ২০২৫ সালের পহেলা জুলাই বা তৎপরবর্তীতে যোগদানকারী সরকারি কর্মচারীরাও সর্বজনীন পেনশনের আওতায় আসবেন।

বিদ্যমান নীতি অনুযায়ী, পেনশন পাবার জন্য সরকারি চাকুরেদের বেতন থেকে কোনোপ্রকার অর্থ কাটা হয় না। সব অর্থ সরকারি কোষাগার থেকে দেয়া হয়ে থাকে।

অন্যদিকে, সর্বজনীন পেনশন নীতিমালা অনুযায়ী সরকারি চাকুরেদের পেনশন পেতে হলে মাসিক দুইহাজার থেকে ১০ হাজার টাকা জমা করার প্রয়োজন হবে। বাকি সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রদান করবে। এই কর্মসূচির আওতায় থাকা ব্যক্তিবর্গ অবসরের সময়ে এককালীন কোনো অর্থ পাবেন না।

নতুন এ স্কিমে লাম্পগ্রান্ট, পিআরএল ও প্রভিডেন্ট ফান্ড বহাল রাখা হয়েছে। অন্য দিকে চলতি বছরের গত ৩০শে জুন পর্যন্ত যেসব শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরিরত আছেন তারা পূর্বের ন্যায় সব পেনশন সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিদের বিষয়ে হাইকোর্টের নির্দেশ নিয়ে কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘সম্পদের হিসাব দাখিল করতেই হবে সরকারি কর্মচারীদের’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সম্পদ বিবরণী সংক্রান্ত বিধান যথাযথভাবে বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে বিদ্যমান বিধি বাস্তবায়নে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানিয়ে তিন মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার জনস্বার্থে করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানির পর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।

আদেশে আদালত বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সম্পদ বিবরণী প্রকাশের আইন আছে। কিন্তু আইনের বাস্তবায়ন নেই। এখন তা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অবৈধ সম্পদ (স্থাবর-অস্থাবর) অর্জন ঠেকাতে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্দেশিকা বা নীতিমালা করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, জানতে রুল জারি করেছেন আদালত।

সরকারি বিধি অনুসারে অবিলম্বে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের (স্থাবর-অস্থাবর) সম্পদ বিবরণী দাখিল এবং তা আদালতে দাখিলের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।

সরকারি চাকুরে ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অবৈধ সম্পদ অর্জন ঠেকানোর প্রয়োজনীয় নির্দেশ চেয়ে ১ জুলাই হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট করেন সুপ্রিম কোর্টেরই এক আইনজীবী। রিটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন।

সরকারি কর্মচারিদের জন্য নতুন সুবিধা নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘এড়াঃ সধু ষবঃ রঃং বসঢ়ষড়ুববং ঃৎধফব রহ ংযধৎবং’ অর্থাৎ, ‘সরকার তার কর্মচারীদের শেয়ার ব্যবসা করতে দিতে পারে’।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে লেনদেনের অনুমতি দিতে পারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পেলে সরকারি কর্মচারীরা শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত যেকোনো কোম্পানির প্রাথমিক শেয়ার বা বন্ড কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন।

তবে, তারা অফিস চলাকালীন এই ধরনের কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে পারবেন না বলে খসড়ায় দেখা গিয়েছে।

তবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, সরকারি কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে ক্রয়-বিক্রয়ের অনুমতি দিলে দুর্নীতি বহুগুণ বেড়ে যাবে।

বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তারা শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন না। যদিও নিয়ম ভেঙে অনেকেই তা করছেন বলে।

গত ছয় বছর ধরে বিদ্যমান সরকারি চাকরিজীবী (আচরণ) বিধিমালা, সংশোধনের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি এ পদক্ষেপে গতি এসেছে।

এই খবর এমন এক সময়ে এলো যখন কিছু সরকারি কর্মকর্তার দুর্নীতির অভিযোগ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।

ঢাকার আবাসন প্রকল্প নিয়ে, বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য তৈরি ফ্ল্যাট পেতে চান সরকারি কর্মকর্তারা’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ঢাকার বিমানবন্দর-মগবাজার-যাত্রাবাড়ী রুটে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের কারণে বহু মানুষ জমি হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

তাদের পুনর্বাসনের জন্য উত্তরা আবাসিক এলাকায় এক হাজার ৩৪৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করেছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।

প্রকল্পের ফ্ল্যাট বরাদ্দ নীতিমালা অনুযায়ী, কেবল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরাই ফ্ল্যাট বরাদ্দের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কিন্তু ফ্ল্যাটগুলো তৈরি হওয়ার পর এ নীতিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সংস্থাটি।

এতে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য নির্মিত ফ্ল্যাটগুলো বরাদ্দের জন্য যোগ্য হবেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও সেতু বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

ফ্ল্যাট বরাদ্দ নীতিমালা সংশোধনের এ উদ্যোগটিকে ‘‌নীতিমালার লঙ্ঘন’ হিসেবে অভিহিত করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান।

তবে এ নীতিমালা এখনো চূড়ান্ত হয়নি এবং আরো পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে সরকারের সেতু বিভাগ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘চীন নিবিড় কৌশলগত অংশীদার হতে চায়’।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আট বছর আগে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় দুই দেশের সম্পর্ক চিরাচরিত অর্থনৈতিক সম্পর্ক থেকে কৌশলগত সহযোগিতায় উত্তরণ হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের বেইজিং সফরে চীন এ সম্পর্ককে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে ‘নিবিড় কৌশলগত অংশীদারত্বে’ রূপ দিতে চাইছে।

সি চিন পিংয়ের ওই সফরের মধ্য দিয়ে চীনের অঞ্চল ও পথের উদ্যোগে (বেল্ট ও রোড ইনিশিয়েটিভ) যুক্ত হয়েছিল বাংলাদেশ। এবার চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগে (জিডিআই) বাংলাদেশ যুক্ত হবে।

আর বাংলাদেশের পরিকল্পিত দক্ষিণাঞ্চলীয় সমন্বিত অবকাঠামো উদ্যোগে (সিডি) চীনের যুক্ততার ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের সময় দুই দেশের আনুষ্ঠানিক বৈঠকের পর যে যৌথ বিবৃতি প্রচারিত হবে, তাতে সম্পর্কের উত্তরণের প্রতিফলন ঘটতে পারে।

৮ই জুলাই শুরু হওয়া প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে নতুন প্রকল্পে অর্থায়নের পাশাপাশি বাংলাদেশের বাজেট-ঘাটতি পূরণে আর্থিক সহায়তার বিষয়টি অগ্রাধিকার পাবে।

আগামী বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপিত হবে। ওই উদযাপন ঘিরে দুই দেশের সমাজের নানা স্তরে যোগাযোগ বাড়াতে বিশেষভাবে জোর দিচ্ছে চীন।

তারল্য সংকট নিয়ে নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘ইধহশং’ ষরয়ঁরফরঃু পৎরংরং ঢ়ঁঃং বপড়হড়সু রহ ৎবফ’ অর্থাৎ, ‘ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট অর্থনীতিকে বিপদে ফেলেছে’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের আর্থিক খাত একটি গুরুতর তারল্য সংকটের কবলে রয়েছে, যা অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ।

উন্নয়ন কর্মসূচির জন্য ব্যাংক থেকে একদিকে যেমন তহবিল করা হচ্ছে অন্যদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অর্থ ছাপতে না পারায় এই সংকট সরকারকে দ্বি-ধারী তলোয়ারের মুখে ফেলেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলেছেন যে রিজার্ভ থেকে চলমান ডলার বিক্রি, ট্রেজারি বিলগুলোয় বিনিয়োগ বৃদ্ধি, ব্যাংকের বাইরে নগদ মজুদ এবং নন-পারফর্মিং ঋণ বেড়ে যাওয়া এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

ব্যাংকাররা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণের উপর নির্ভর করছে।

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যাঙ্কের বাইরে লুকিয়ে রাখতে পারে। অনদিকে ক্রমাগত মুদ্রাস্ফীতির চাপে মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ায় আমানতকারীরা তাদের ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে তাদের টাকা তুলে নিচ্ছেন।

এ প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ব্যাংকগুলোতে ঋণ দিতে আগ্রহী নয়, যার ফলে ব্যাংকিং খাত তারল্য সংকটে ভুগছে।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের মোটিফ ঘোরাতে নানা তৎপরতা চলছে।

এতদিন পর্যন্ত তার লাশ শনাক্ত করতে পারেনি বাংলাদেশ ও ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত নয় জন গ্রেফতার হয়েছেন। তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন।

তারপরও এখন পর্যন্ত লাশ শনাক্ত হয়নি। হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হলে মামলা এগিয়ে নিতে প্রথম কাজই হলো লাশ শনাক্ত করা।

ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের মতে লাশ শনাক্ত না করা পর্যন্ত কোনো তদন্ত কার্যকর ফল বয়ে আনবে না।

এদিকে ভারতীয় আইনে কোনো ব্যক্তি সাত বছর নিখোঁজ থাকলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।

বিভিন্ন মহল থেকে এখন প্রশ্ন উঠেছে যদি এমপি আনার হত্যার শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে কাদের রক্ষায় ঝিমিয়ে পড়েছে মামলাটি ?

অনেকে আশঙ্কা করছেন এ ঘটনায় জড়িত প্রভাবশালী সাবেক ও বর্তমান এমপি, স্বর্ণ চোরাচালানের মাফিয়াদের রক্ষায় তৎপরতা চালাচ্ছে একটি মহল।

সর্বশেষ - অর্থ ও বাণিজ্য