ল্যান্ড অব মুজিব মুজিবের দেশ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ- মুস্তাফিজুর রহমান খান আলম

নিজস্ব প্রতিবেদক:

অনেকেই অনেক দিন ধরে বলছিলেন কিছু লেখন লিখে রেখে যান ,না হলে হারিয়ে যাবে। মাথায় ছিল কিন্তু অনেক ঝক্কি ঝামেলার কারনে কলম ধরা হয়নি জীবনে। সব ক্ষেত্রে কিছু লিখে রাখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সহজে সম্বব এমন ক্ষেত্র ঠিকঠাক করে এই লেখা। সাংবাদিক হিসেবে কিছুকিছু লেখা এখানে সেখানে ছাপা হয়েছিল তার একটা সংকলন বের করলাম। সংকলিত করার পরে দেখলাম বিচিত্র সব বিষয় জরো হচ্ছে সবটাই রাবারের মত টেনে লম্বা করা যায় কলেজে ভর্তি হয়ে১৯৬০ খেকে পাকিস্তানী স্বৈরশাষন বিরোধী

অন্দোলনম ভাষা আন্তোলন ২১ দফা ,৬ দফা, ১১ দফার অন্দোলন সর্বপরি মুক্তিাযুদ্ধে অংশগ্রহন ১৯৬৬ সারে দৈনিক সংবাদের রাজশাহীর মফস্বল প্রতিনিধি থেকে সাংবাদিকতা শুরু। সাংবাদিক সমিতি গঠন। ১৯৭২ সালে ওকালতি রাজশাহী বার ঐসোসিয়েসনের কর্মকান্ডে অংশগ্রহন । ছাত্র জীবনে পারিবারিক প্রকিষ্টান নিরালা মুদ্রনী পরিচালনা, ১৯৬০ সাল থেকে ছাত্র অন্দোলনে ও ছাত্র ইউনিয়ানের কর্মবান্ডে ১৯৬৬ সালে রাকসুতে ছাত্র ইউনিয়নের থেকে সমাজ কণ্যান সম্পাদক নির্বাচিত, পরবর্তিতে ন্যাপ এন সক্রিয় ভুমিকা ১৯৬৭ সালে পশ্চিম পাকিস্থানে পেশোয়ারে ন্যাপকে সক্রিয় সন্মেলনে যোগদান।্ ১৯৯৬ সালে তুরস্কের ইস্তানবুলে অনুষ্ঠিত বিশ^ ধরিত্রি সম্মেলনে যোগদান ১৯৭৬ সালে থেকে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফ ্এ ,ও ) থাদ্য ও পুষ্টি কর্মসুচিতে অংশ গ্রহন। ল্যাথারিজম প্রতিরোধ ও পূর্ন বাসন কর্মসুচিী পরিচালনা ্ রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন গঠন ছিল উল্যেখযোগ্য অর্জন ও মুক্তি যোদ্ধা সংসদ কর্মকান্ডে ও আনেন্দালনে অংশ গ্রহন। বর্তমানে বাসস এর জেলা করসপন্ডেন্ট, ও এডভোকেট।
মুস্তাফিজুর রহমান খান আলম দুই নামেই সমাধিক পরিচিত। জন্ম জন্ম ব্রটিশ অধিকৃত ভারতে ১৯৪৩ সালের ২৬ জাুনুয়ারী। রাজশাহী শহরের পাঠান পাড়ায় নানা বাড়িতে। গ্রামের বাড়ী চারঘাট (বর্তমান বাঘা) থানার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের আলাইপুর গ্রামে। পিতা মাজেদার রহমান খান, মাতা কামরুন নাহার, লেখাপড়া রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে, রাজশাহী কলেজ ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাট্রি কুলেশন ১৯৬০ সালে, কমার্সে অনার্স ১৯৬৫ সালে এমকম (ব্যবস্থাপনা ও এলএল বি ১৯৭২ সালে মুক্তি যুদ্ধ অংশ গ্রহন শেষে । দুই পুত্রের জনক্ । বড়জন মামুনুর রশিদ খান টিভি সাংবাদিক, ছোট ছেলে মারুফ রহমান খান রাজন. মেকানিকাল ও সফর্ট ওয়ার ইঞ্জিনিয়ার স্ত্রী ফেরদৌস আরা বেগম পারুল শিক্ষকতা বিশেষ চাহিদা সর্ম্পন্য শিশুদের স্কুলে ছিলেন। তার জীবনে ১৯৬০ সাল থেকে ১৯৭১ সূর্বর্ণতম সময় বলে গৌরবাম্বিত। যখন পরিপূন্য যৌবনে। আইয়ুব খেদানো আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধে।