পুঠিয়ার ১০ জন আ’লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশির নাম যাচ্ছে কেন্দ্রে

পুঠিয়া প্রতিনিধি:

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার শিলমাড়িয়া ভালুকগাছি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশি সম্ভাব্য ১০ জনের নাম যাচ্ছে কেন্দ্রের কাছে। কেন্দ্র থেকেই দুই ইউনিয়নের নৌকার মাঝি ঠিক করা হবে। আজ রবিবার জেলা আ’লীগের আয়োজনে উপজেলা ও ইউনিয়ন আ’লীগের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে আলোচনা করেও সিদ্ধান্তে পৌছাতে না পাড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী জেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক লায়েব উদ্দিন লাভলু। তিনি জানান, জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটির সমন্নয়ে তৃণমুলের মতামতের ভিত্তিতে ইউনিয়ন প্রতি ৩ জন সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটির। নির্দেশনা মতে গত ১৬ নভেম্বর পুঠিয়া উপজেলার শিলমাড়িয়া ও ভালুকগাছি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আ’লীগের প্রার্থী বাছাইয়ের লক্ষে কর্মীসভা করা হয়। এতে শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের ৩ জন ও ভালুকগাছি ইউনিয়নের ৭ জন দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশির নাম জেলায় নিয়ে আসা হয়।

জেলায় ভালুকগাছি ইউনিয়নের ৭ জনের মধ্যে যাচাই বাছাই করতে ৩ জনকে সিলেক্ট করে কেন্দ্রের কাছে পাঠানোর লক্ষে সভা করা হয়। অজ্ঞাত কারনে সেখানেও সিদ্ধানে আসা সম্ভব না হওয়ায় দুই ইউনিয়নের ১০ জনের নাম পাঠানো হবে।

উল্লেখ্য, শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের আ’লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশিরা হলেন, ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন মুকুল, ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারন সম্পাদক শুকুর আলী সরদার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ড.সাইফুল ইসলাম সেলিম। ভালুকগাছি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ৭ জন হলেন, ২০১১ সালে স্থগিত হওয়া নির্বাচনে দলীয় সমর্থিত প্রার্থী, ভালুকগাছি ইউনিয়ন আ’লীগের সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি তাকবীর হাসান, উপজেলা আ,লীগের সদস্য জিল্লুর রহমান, ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি ইয়াছিন আলী, উপজেলা যুবলীগের সদস্য মিজানুর রহমান, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আশরাফুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মেহেদী হাসান সুলতান ও মাইনুল ইসলাম তোতা।

স/শ