নড়িয়ায় গৃহবধুকে হাত পা বেঁধে হত্যা, স্বামী পলাতক

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার বাঁশতলা গ্রামে নিজ বসত ঘর থেকে শুক্রবার সকালে মনি আক্তার (২৮) নামে এক গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

অভিযোগ উঠেছে স্বামী জসিম বেপারী (৩৪) পারিবারিক কলহের জের ধরে হাত পা বেধে শ্বাস রোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

নিহত মনি আক্তার নড়িয়া পৌরসভার সোনার বাজার গ্রামের ইয়ারবক্স সরদারের মেয়ে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।

নড়িয়া থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ১০ বছর আগে নড়িয়া উপজেলার সাহেবের চর গ্রামের আবেদ আলী বেপারীর ছেলে জসিম বেপারীর সাথে একই উপজেলার সোনারবাজার গ্রামের ইয়ারবক্স সরদারের মেয়ে মনি আক্তারের বিয়ে হয়। বিবাহিত জীবনে তাদের ঘরে দুটি ছেলে সন্তান জন্ম নেয়।

বিয়ের পর থেকেই যৌতুকসহ নানা পারিবারিক বিষয় নিয়ে মনি আক্তারের উপর শারীরিক নির্যাতন করতো জসিম বেপারী। পদ্মার ভাঙ্গনে জসিম বেপারীর বাড়ি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেলে এক বছর যাবৎ উপজেলার বাঁশতলা এলাকায় জমি ভাড়া নিয়ে বসবাস করে আসছিল।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবার মনি আক্তার ও তার স্বামী জসিম বেপারীর মধ্যে ঝগড়া হয়। পরে শিশুরা ঘুমিয়ে পড়লে হাত পা বেঁধে স্বাশরোধ করে স্ত্রীকে হত্যা করে পালিয়ে যায় জসিম।

আজ শুক্রবার সকালে শিশু সন্তানেরা ঘুম থেকে উঠে মেঝেতে মায়ের লাশ পড়ে থাকতে দেখে কান্নাকাটি শুরু করলে পাশের লোকজন ছুটে আসে। হাত পা বাঁধা অবস্থায় ঘরের মেঝেতে লাশ পরে থাকতেশরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার বাঁশতলা গ্রামে নিজ বসত ঘর থেকে শুক্রবার সকালে মনি আক্তার (২৮) নামে এক গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

অভিযোগ উঠেছে স্বামী জসিম বেপারী (৩৪) পারিবারিক কলহের জের ধরে হাত পা বেধে শ্বাস রোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

নিহত মনি আক্তার নড়িয়া পৌরসভার সোনার বাজার গ্রামের ইয়ারবক্স সরদারের মেয়ে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।

নড়িয়া থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ১০ বছর আগে নড়িয়া উপজেলার সাহেবের চর গ্রামের আবেদ আলী বেপারীর ছেলে জসিম বেপারীর সাথে একই উপজেলার সোনারবাজার গ্রামের ইয়ারবক্স সরদারের মেয়ে মনি আক্তারের বিয়ে হয়। বিবাহিত জীবনে তাদের ঘরে দুটি ছেলে সন্তান জন্ম নেয়।

বিয়ের পর থেকেই যৌতুকসহ নানা পারিবারিক বিষয় নিয়ে মনি আক্তারের উপর শারীরিক নির্যাতন করতো জসিম বেপারী। পদ্মার ভাঙ্গনে জসিম বেপারীর বাড়ি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেলে এক বছর যাবৎ উপজেলার বাঁশতলা এলাকায় জমি ভাড়া নিয়ে বসবাস করে আসছিল।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবার মনি আক্তার ও তার স্বামী জসিম বেপারীর মধ্যে ঝগড়া হয়। পরে শিশুরা ঘুমিয়ে পড়লে হাত পা বেঁধে স্বাশরোধ করে স্ত্রীকে হত্যা করে পালিয়ে যায় জসিম।

আজ শুক্রবার সকালে শিশু সন্তানেরা ঘুম থেকে উঠে মেঝেতে মায়ের লাশ পড়ে থাকতে দেখে কান্নাকাটি শুরু করলে পাশের লোকজন ছুটে আসে। হাত পা বাঁধা অবস্থায় ঘরের মেঝেতে লাশ পরে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় নড়িয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

নিহতের বড় বোন মর্জিনা বেগম বলেন, জসিম প্রেমের সম্পর্ক করে আমার বোনকে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ওর (মনি আক্তার) ওপর মারধর করতো। একাধিক বার সমাজের মুরব্বিরা মিমাংসা করে দিয়েছে। জসিম আমার বোনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। আমরা হত্যাকারীর বিচার চাই।

নড়িয়া থানার ভার ওসি মো. আসলাম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল থেকে হাত পা বাঁধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করেছে। লাশের সুরতহাল শেষে ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। শ্বাসরোধ করে তকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি মামলা দ্বায়েরের প্রস্তুতি চলছে। দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় নড়িয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

নিহতের বড় বোন মর্জিনা বেগম বলেন, জসিম প্রেমের সম্পর্ক করে আমার বোনকে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ওর (মনি আক্তার) ওপর মারধর করতো। একাধিক বার সমাজের মুরব্বিরা মিমাংসা করে দিয়েছে। জসিম আমার বোনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। আমরা হত্যাকারীর বিচার চাই।

নড়িয়া থানার ভার ওসি মো. আসলাম উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল থেকে হাত পা বাঁধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করেছে। লাশের সুরতহাল শেষে ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। শ্বাসরোধ করে তকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি মামলা দ্বায়েরের প্রস্তুতি চলছে।