সোমবার , ২৩ নভেম্বর ২০২০ | ৩০শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

মোদি-মমতা মুখোমুখি হবেন কাল, ক্ষোভ জানাতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী

Paris
নভেম্বর ২৩, ২০২০ ৯:০০ পূর্বাহ্ণ

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের বিচারে যেসব রাজ্যের করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি এখনো খারাপ, সেই তালিকায় আছে পশ্চিমবঙ্গ।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডাকা মঙ্গলবারের ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি এ নিয়ে আপত্তি জানাতে পারেন। নবান্ন মনে করে, রাজ্যের করোনা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে না। বরং ক্রমে অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।

প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের যুক্তি, পশ্চিমবঙ্গে আক্রান্ত এবং মৃত্যুহার কমছে। তার পরেও কেন পশ্চিমবঙ্গকে খারাপ পরিস্থিতিতে থাকা রাজ্যের তালিকায় ফেলা হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তারা।

মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রীদের ভার্চুয়াল বৈঠক ডেকেছেন মোদি। তার ওই বৈঠক হবে দু’টি পর্যায়ে। করোনা পরিস্থিতি যে রাজ্যগুলোতে খারাপ, প্রথম পর্যায়ে সেই রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি।

দ্বিতীয় পর্যায়ে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হবে টিকা মজুত ও বণ্টনের পরিকাঠামো নিয়ে। মমতা বাঁকুড়া থেকেই ওই বৈঠকে যোগ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রীর ওই ভার্চুয়াল বৈঠকের কারণে মুখ্যমন্ত্রীর বাঁকুড়ার কর্মসূচিতে কিছুটা রদবদল হয়েছে। প্রথমে ঠিক ছিল, তিনি সোমবার বাঁকুড়া যাবেন। প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের কর্মসূচি থাকায় রবিবারই তিনি বাঁকুড়া চলে গেছেন।

কাল মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় বাঁকুড়ায় প্রশাসনিক বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। তার আগে সকাল ১০টা থেকে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে যোগ দেবেন তিনি। বুধবার বাঁকুড়ায় রাজনৈতিক সমাবেশ করে বৃহস্পতিবার শহরে ফেরার কথা মমতার।

প্রবীণ কমকর্তারা মনে করছেন, টিকা পাঠানোর প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার আগে রাজ্যগুলোর প্রস্তুতি জেনে নিতে চাইবেন প্রধানমন্ত্রী। এই সূত্রে কেন্দ্রের ভাবনাচিন্তার কথাও জানাবেন তিনি।

রাজ্যের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, টিকা-ব্যবস্থাপনার দিক থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ত্রিস্তরীয় একটি কমিটি গঠন করেছে রাজ্য। সর্বোচ্চ পর্যায়ে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বাধীন স্টিয়ারিং কমিটি ছাড়াও রাজ্য এবং জেলাস্তরে পৃথক পৃথক কমিটি রয়েছে।  টিকা-ব্যবস্থাপনার কাজ দেখাশোনা করবে কমিটিগুলো।

 

সূত্রঃ কালের কণ্ঠ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক

আপনার জন্য নির্বাচিত