বৃহস্পতিবার , ১১ জানুয়ারি ২০২৪ | ১৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

২য়বারের মত নব র্নিবাচিত মাননীয় প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী

Paris
জানুয়ারি ১১, ২০২৪ ৬:১৩ অপরাহ্ণ


মোঃ কায়ছার আলী :
নেতা এবং কর্মীদের মধ্যে এক আবেগময় বন্ধন থাকে। যে বন্ধনের জন্য কর্মীরা জীবনের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে দল বা তাদের নেতার জন্য। আজকে চোখের সামনে ঘটে যাওয়া তেমনি কিছু ভাসমান স্মৃতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সফল সাংগঠনিক সম্পাদক এবং মাননীয় এমপি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী মহোদয়ের জীবনের কিছু অংশ নিয়ে লিখছি। তিনি ১৯৭০ সালের ৩১ জানুয়ারী ধনতলা গ্রামের বোচাগঞ্জ, দিনাজপুরে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতা আব্দুর রৌফ চৌধুরী, মাতা রমিজা রৌফ চৌধুরী।

১৯৮৪ সালে সেতাবগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি, ১৯৮৬ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি এবং ১৯৮৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বি.কম এবং ১৯৯২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স (ঘউঈ) এর অধীনে ক্যাপস্টোন কোর্স সম্পুর্ন করেন। ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০২ সালে জাতীয় কাউন্সিলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ কমিটির সহ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং ২০০৭ সালে ১২ই জানুয়ারি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর বিশেষ সহকারীর দায়িত্ব লাভ করেন। তিনি ২০০৮, ২০১৪,২০১৮এবং ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরপর চারবার দিনাজপুর-২ (বিরল-বোচাগঞ্জ) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০০৯, ২০১২ এবং ২০১৬ সালের আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে পরপর তিনবার সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বে থাকার সময় ২০শে ডিসেম্বর ২০১২ এবং ৩০শে জুলাই ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ সমর্থিত (মনোনীত প্রার্থী) সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু এবং এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনকে মেয়র পদে বিজয়ের মুকুট্ পরান। তাঁর নির্বাচনী কৌশলগত দক্ষতা আর স্থানীয় আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ তথা এক সুঁতোয় নিয়ে আসতে পারার কারণে দুটো রাজনৈতিক দলের দুর্গ ভেঙ্গে ঐতিহাসিক সাফল্য এনে দেন, যা সর্বত্রই প্রশংসনীয় হয়। শত ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক জীবনের পরতে পরতে নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। ২০১৬ সালের ২২ ও ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ২০তম কাউন্সিল-এ জন্য তিনি ঢাকায় দলের কাজে ব্যস্ত আবার ২১শে অক্টোবর তাঁর বাবার ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী ঐ দিনই তিনি ঢাকা থেকে ছুটে এসে বাবার কবর জিয়ারত এবং মিলাদ মাহফিল শেষে আবার ঢাকায় ফিরে যান। একমাত্র পুত্র সন্তান হিসেবে বাবার প্রতি যেভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করেছেন আবার নিজে পিতা হিসেবে একমাত্র কন্যা সন্তান তুষারাদ্রী (তিতম) মাহমুদকে আধুনিক শিক্ষায় যোগ্য করে গড়ে তুলছেন অবশ্য এ কাজে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছেন তাঁর সহধর্মিনী রশীদুন আরা হাসনিন (লিরা)।

২০১৭ সালের আগস্ট মাসে দিনাজপুরের স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় মানুষ যখন দিশেহারা তখন দুর্গত এলাকায় নৌকা নিয়ে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেন আবার ঢাকায় গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ১৭ই আগস্ট বিরলের তেঘরা স্কুলে ত্রাণ বিতরণ শেষে ঐতিহাসিক সমাবেশ করেন। দিনাজপুর-২ বাসীর প্রতি যথাযথভাবে অর্পিত দায়িত্ব পালন শেষে ঐ দিনই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে কুড়িগ্রাম গিয়ে বিভাগীয় দায়িত্ব পালন করেন। সেখানেই শেষ নয় ঢাকায় ফিরে গিয়ে জাতীয় নেতার মত মহান কর্তব্যগুলো সম্পাদন করেন। মাতৃভূমির প্রতি নাড়ীর টানে এবং এ.ই সভাপতি হিসেবে সেতাবগঞ্জ সরকারি কলেজের ৫০ বছর পূর্তিতে ২০শে ডিসেম্বর ১৭ সালে ঘট ঠঈ স্যার ড. হারুন উর-রশিদ কে প্রধান অতিথি হিসেবে নিয়ে এসে জাঁকজমকপূর্ণভাবে দিনটি উদ্্যাপন করেন। শিক্ষকের মর্যাদা রক্ষায় এবং কলেজের অর্থায়নে তিনতলা ভবনের নাম দেন প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ ভবন।

২০১৮ সালের ১৮ই মার্চ ধুকুরঝাড়ী কলেজে প্রবেশ করে চারদিকে তাকিয়ে মঞ্চে উঠে আসন গ্রহণ করে অধ্যক্ষ স্যারকে ৪ তলা একাডেমিক ভবন প্রদানের আশ্বাস দেন, যা বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২৪শে মার্চ ২০১৮ ধুকুরঝাড়ী স্কুলে ৪ তলা একাডেমিক ভবনের ভিত্তি প্রস্তর অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে তিনি ঐ বিদ্যালয়ের সাবেক কৃতিছাত্র মোঃ নুরুল ইসলাম (সচিব ধর্ম মন্ত্রণালয়) এর নামে ভবনের নামকরণের প্রস্তাব পেশ করেন কমিটির কাছে। এটা মেধাবী ছাত্রদের প্রতি স্যারের আন্তরিক ভালবাসার ফল। ২৬ শে মার্চ ২০১৮ বিরল ফুটবল খেলার মাঠে মহান জাতীয় ও স্বাধীনতা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরে মার্চ পাস্ট, সালাম অভিবাদন গ্রহণসহ উরংঢ়ষধু উপভোগ করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে নিজ নির্বাচনী এলাকায় সাইকেল র‌্যালীতে নেতৃত্ব দিয়ে চমক সৃষ্টি করেন এবং ৩০শে ডিসেম্বর ২০১৮ ভোটের দিন সকাল সাড়ে আটটায় সেতাবগঞ্জ পৌরসভার ধনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন নতুন ভোটারকে সঙ্গে নিয়ে ভোট প্রদান করেন।

২০১৯ সালের ৭ই জানুয়ারী তিনি নৌ পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে ঢাকা থেকে সড়ক পথে ১২ই জানুয়ারী দিনাজপুর আসার পথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার (পীরগঞ্জ, রংপুর) কবর জিয়ারত করে চেহেলগাজী মাজারে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এবং জেলা প্রশাসন কর্তৃক গার্ড অব অনার নিয়ে বড় মাঠের শহীদ মিনারে নাগরিক সংবর্ধনায় যোগদেন। আপনবেগে ছুটে চলা অনন্তকাল ধরে সারাদেশের শুকিয়ে যাওয়ার মরা নদ-নদীগুলোকে আর্তনাদের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। গত ঈদ-উল-ফিতর এবং ঈদ-উল-আযহায় নৌপথে যাত্রী সেবা নিশ্চিত করতে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার ও যাত্রীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করায় প্রচুর যাত্রীর চাপ থাকায় মানুয় শান্তিপূর্ণভাবে ঈদের আনন্দ পরিবার পরিজনসহ শেয়ার করতে পেরেছেন।

অসাম্প্রদায়িক, প্রত্যুৎপন্নমতি, দুরদর্শি এবং বাগ্মী হিসেবে তাঁর সুনাম থাকায় বিভিন্ন চ্যানেলে টকশোতে সাম্প্রতিক ইস্যু নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। ১ম মন্ত্রী হওয়ার পর ১৪ই জানুয়ারী ২০১৯ উইঈ চ্যানেলে ‘সংলাপ না শুভেচ্ছা বিনিময়’ বিষয়ে অতিথি হিসেবে জনাব মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এবং অ্যাডঃ তৈমুর আলম খন্দকারের সঙ্গে ডিবেট করেন। ব্যস্ততার ফাঁকে তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে প্রবন্ধ ও নিবন্ধ লিখেন বা সাক্ষাৎকার দেন। “স্থিতিশীল দেশে এবারের উদযাপনী আয়োজন (দৈনিক আমাদের সময় ২২/১০/২০১৬),” ১৫ই আগস্ট ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী রাজনীতি” (দৈনিক করতোয়া ১৫/০৮/২০১৭, “বাংলাদেশের অহংকার দেশরত্ন শেখ হাসিনা” (দৈনিক আমাদের সময় ২৮/০৯/২০১৭) সাক্ষাৎকার সাপ্তাহিক (প্রথমবার) ০১/১২/২০১৬,“ খালেদার প্রস্তাব স্ট্যান্ডবাজি ছাড়া কিছুই না” (দ্বিতীয়বার ১২/০৭/২০১৮), “আমরা সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে প্রস্তুত।” সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্মরনে লিখেন, “একজন নির্ভেজাল নির্লোভ মানুষ ছিলেন” (দৈনিক আমাদের সময়, ৫ই জানুয়ারী ২০১৯)। গত ১৫ই আগস্ট ২০১৯ দৈনিক নয়া দিগন্তে লিখেন “ষড়যন্ত্র দমাতে পারেনি বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশকে” “আওয়ামী লীগঃ অধিকার ও অর্জন” সাপ্তাহিক বিরল সংবাদ, জুন শেষ সংখ্যা। গত ৯ই মে ২০১৯ দিনাজপুরে আওয়ামী লীগের কান্ডারী অ্যাডঃ আমজাদ হোসেনের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বিকালে দোয়া মাহফিলে সুইহারী বাসভবনে অংশগ্রহণ করেন। ১১ই মে ২০১৯ ধুকুরঝাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ে নবনির্মিত একাডেমিক ভবন (নুরুল ইসলাম ভবন) উদ্ধোধন শেষে বিকালে তেঘরা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪ তলা একাডেমি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে বক্তব্যে বলেন, “এই স্কুলের মাটিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পা পড়েছে। তাই এই স্কুলকে স্বপ্নের ঠিকানা হিসেবে গড়তে হবে। কথা প্রসঙ্গে ধন্য মা মহিয়সী রত্নগর্ভা বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের নামে ভবনের নামকরণের প্রস্তাব দেন আর ভবন উদ্ধোধনের দিন মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী দীপুমনিকে নিয়ে আসবেন বলে কথা দেন। ঐদিন বিরল ইফতার মাহফিলে গিয়ে শোক সংবাদ পান যে, সহ-সভাপতি অ্যাড: রিয়াজুল ইসলাম আর নেই। ইফতার মাহফিলে ইফতারের পূর্বে বলেন, আজ এখানে মরহুমের উপস্থিত থাকার কথা ছিল, উপজেলা এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মরহুমের অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।

ইফতারের পর মরহুমের চাউলিয়াপট্টি শহরের বাসভবনে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে ছুটে যান। পরের দিন ১২ই মে ২০১৯ খ্রি. বাদ যোহর গ্রামের বাড়ীতে জানাযায় উপস্থিত হয়ে বেসকারি মেডিকেল পড়ুয়া ৪র্থ মেয়েটির কথা এবং পারিবারিক কবরস্থানে খাজনা পরিশোধ করার কথা বর্ণনা করেন। নেতা কর্মীদের পরিবারের কার কি অবস্থা তা তাঁর ভাল জানা আছে। দাফন কাজে অংশগ্রহণ করে মরহুমের অশীতিপর বৃদ্ধা মায়ের সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ কথা শুনেন এবং বলেন। নেতা কর্মী বান্ধব বলেই তো তিনি বিপদ আপদে তাদের মাঝে ছুটে যান। ৫ই জুন ২০১৯ খ্রি. ঈদ-উল-ফিতরের দিনে সানমুনের পিতার নজরুল ইসলামের মৃত্যুতে স্বশরীরে হাজির হন।

১২ই ২০১৯ খ্রি. আগস্ট ঈদ-উল-আযহার দিনে ৮নং ধর্মপুর ইউ পি রতন চন্দ্রের মায়ের শ্রাদ্ধা অনুষ্ঠানে যোগদান এবং গত ২৫ শে জানুয়ারি বিরলের কৃতি সন্তান হিসেবে দুই মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব কে হাজারো মানুষের সামনে তিনি বিরলের মুক্ত মঞ্চে সংবর্ধনা প্রদান করেন। এ মহৎ কাজগুলো তাঁকে অনেক বড় আসনে নিয়ে গেছে বলে আমার বিশ্বাস। তিনি নিজদলের পাশাপাশি অন্যদলের নেতাকর্মীর জানাযাতেও শরীক হন।

বিশেষ করে বিএনপি সহ-সভাপতি নজমুল সরকারের কথা না লিখলেই নয়। ভিন্নমতের উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং চেয়ারম্যানকে তিনি কোন প্রকার রাজনৈতিক হয়রানী করেন নি। কোন প্রকার সিন্ডিকেট বাহিনী বিরল-বোচাগঞ্জে নেই। প্রচন্ড বৈরী আবহাওয়ায় সকল প্রকার অনুষ্টানে তিনি যথাসময়ে উপস্থিত হন। এ এলাকায় রাস্তাঘাট, রেলপথ দেখলে মনে হবে আধুনিক উন্নত বাংলাদেশের সোনালী চিত্র। বাঁধ, ব্রিজ, অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ নানা দিক যেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক সেভাবেই জনগণের হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান পাচ্ছে, আজ তাঁর নাম এবং কর্ম। সময় সচেতন এবং আন্তরিকতায় মুগ্ধ এ এলাকার আপামর জনগণ তাঁে নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন দেখে।

সর্বশেষ - মতামত