জানা যাবে যেভাবে

ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

সিল্কসিটি নিউজ ডেস্ক :

দেশের সরকারি-বেসরকারি ডেন্টাল কলেজের (বিডিএস) ২০২২-২৩ সেশনের প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট (www.dgme.gov.bd) ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট (www.dghs.gov.bd) থেকে জানা যাবে। সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীরা টেলিটকের ০১৫৫০১৫৫৫৫৫ এই নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমেও ফলাফল সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন।

অধিদপ্তর জানিয়েছে, মেধা, পছন্দ ও কোটা অনুযায়ী ৫৪০ পরীক্ষার্থীদেরকে ১টি সরকারি ডেন্টাল কলেজ ও ৮টি মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।

শনিবার (৬ মে) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের চিকিৎসা শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ডা. মুজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা গত ৫ মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত নীতিমালার শর্তানুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ও এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ হতে প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে অর্জিত স্কোরের ভিত্তিতে মেধা, পছন্দ, কোটা অনুযায়ী ৫৪০ জন পরীক্ষার্থীদেরকে ১টি সরকারি ডেন্টাল কলেজ ও ৮টি মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটসমূহে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ২৩ মে হতে ২৮ মে পর্যন্ত নির্বাচিত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অফিস চলাকালীন সময়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। আবেদনপত্রে উল্লেখিত তথ্যাদির স্বপক্ষে পরীক্ষার্থী কর্তৃক প্রমাণ প্রদানে ব্যর্থ হলে বা প্রদানকৃত তথ্য অসত্য বলে প্রতীয়মান হলে যেকোনো সময় তার ভর্তি বাতিলপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভর্তি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলের ওপর বিধিসম্মত যেকোনো পরিবর্তন কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি সংরক্ষণ করে।

বেসরকারি ডেন্টালে ভর্তি প্রসঙ্গে অধিদপ্তর জানিয়েছে, বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ ও মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটগুলোতে ভর্তির বিষয়ে পরবর্তীতে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে।

প্রসঙ্গত, এর আগে শুক্রবার (৫ মে) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত রাজধানীর পাঁচটি কেন্দ্রসহ দেশের মোট ১২টি কেন্দ্রের ১৬টি ভেন্যুতে একযোগে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মাত্র ৫৪৫টি আসনের বিপরীতে ৩৭ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেন, অর্থাৎ প্রতি সিটের পেছনে ৬৮ শিক্ষার্থীকে লড়াই করতে হয়েছে।