২১ দিনের শিশুকে বাঁচিয়ে ‘হিরো’ হলেন দুই পুলিশ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

ব্রাজিলে দুই পুলিশকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে হইচই। ২১ দিনের একটি শিশু দম বন্ধ হয়ে প্রায় মরেই যাচ্ছিলো। কিন্তু ওই দুই পুলিশ সদস্যের উপস্থিত বুদ্ধিতে শিশুটি বেঁচে যায়।

দুধ খাওয়ার সময় বাচ্চাটির শ্বাসনালিতে দুধ ঢুকে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। এবং বাচ্চাটি অজ্ঞান হয়ে গেলে তা শরীর নীল হয়ে যেতে থাকে।

সঙ্গে সঙ্গেই বাচ্চাটির বাবা-মা কাছের পুলিশ স্টেশনে গিয়ে হাজির হন। ৯ম মিলিটারি পুলিশ ব্যাটেলিয়নের সদর দপ্তর ছিলো ওই পুলিশ স্টেশন। সেখানে থাকা দুই পুলিশ কর্মকর্তা বাচ্চাটির বাবা-মায়ের চিৎকার চেচামেচি শুনে তাৎক্ষণিকভাবে বাচ্চাটিকে নিজেদের কাছে নিয়ে সিপিআর থেরাপি দিতে থাকেন। একজন পুলিশ কর্মকর্তা নিজের মুখ দিয়ে বাচ্চাটির মুখে দম দিতে থাকেন।

থানার গোপন ক্যামেরায় ঘটনাটি রেকর্ড হয়। পরে কেউ একজন ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলে তা ভাইরাল হয়ে যায়।ফেসবুকে ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ৩০ লাখের বেশি বার দেখা হয়েছে।

ব্রাজিল পুলিশ জানায়, গত ১৫ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে বাচ্চাটিকে নিয়ে তার বাবা-মা ওই পুলিশ স্টেশনে আসে। এসময় রেনাটো টারোকো এবং রবসন থিয়াগো ডি সুজা নামের দুই পুলিশ কর্মকর্তা তাদেরকে সহায়তায় এগিয়ে আসেন।

এক পুলিশ কর্মকর্তা বাচ্চাটির মুখে মুখ লাগিয়ে দম দিতে থাকেন। দ্বিতীয়বার দম দেওয়ার পর বাচ্চাটির শ্বাসনালিতে আটকে পড়া দুধটুকু বেরিয়ে আসে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বাচ্চাটির শ্বাস-প্রশ্বাস এবং দেহের রঙ নীলচে থেকে স্বাভাবিক হয়ে আসে।

PAIS INVADEM BATALHÃO COM RECÉM-NASCIDO DESFALECIDO NOS BRAÇOS, ENTÃO PMs O FAZEM VOLTAR À VIDA

PAIS INVADEM BATALHÃO COM RECÉM-NASCIDO DESFALECIDO NOS BRAÇOS, ENTÃO PMs O FAZEM VOLTAR À VIDA, CONVERTENDO DESESPERO DE MÃE EM CHORO DE ALEGRIAPor volta das 20h de ontem (15), dois Policiais Militares salvaram a vida de um recém-nascido, em Marília. Os pais chegaram ao quartel do 9º Batalhão de Polícia Militar do Interior com a criança nos braços, pedindo, desesperados, por socorro, pois ela havia se engasgado e parado de respirar.Rapidamente, os Cabos TAROCO e THIAGO realizaram os procedimentos da manobra de Heimlich, que salvaram o bebê.Posteriormente, o pequeno Henrique, de 21 dias, foi encaminhado para atendimentos médicos e passa bem.#POLICIAMILITARSP #AFORÇAPÚBLICADESÃOPAULOCOMUNICAÇÃO SOCIAL PMESP

Posted by Polícia Militar do Estado de São Paulo on Tuesday, 16 April 2019