শুক্রবার , ১৩ নভেম্বর ২০২০ | ২৭শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

শরতে বেড়েছে কাশ্মীরের সৌন্দর্য, পর্যটক বাড়ার প্রত্যাশা

Paris
নভেম্বর ১৩, ২০২০ ১১:৫১ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

 

কাশ্মীরের মুঘল উদ্যানসহ অন্যান্য এলাকার সৌন্দর্য বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে শরতকালে সেখানকার সৌন্দর্য আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে পর্যটকরা পুনরায় ফিরে আসবেন বলে প্রত্যাশা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

শরতের মওসুমে চিনার গাছের পাতাগুলো সোনালি এবং বাদামি রঙ ধারণ করার ফলে ব্যাপক আকর্ষণ সৃষ্টি করে। সেখানকার চিনার গাছগুলো এই মওসুমে নৈসর্গিক পরিবেশ সৃষ্টি করে। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারি আকারে ছড়িয়ে যাওয়ার জেরে এ বছর এখন পর্যন্ত সেখানে পর্যটকের ভিড় নেই।

জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা মেহরাজ বলেন, মানুষজন কাশ্মীরে আসার জন্য শরতের অপেক্ষা করে। আমি চাই যে, মানুষজন কাশ্মীরে আসুক এবং শালিমার, নিশাত উদ্যান শরতে দেখুক। এত রঙ-বেরঙের ফুল মানুষজন আর কোথাও দেখতে পাবে না।

অন্যান্য বছরগুলোতে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা নিশাত, শালিমার, হারওয়ান, মুঘল গার্ডেন এবং চশমাশাহী দেখতে ভিড় করে।

ফ্লোরিকালচার অফিসার শায়িক রাসুল বলেন, প্রতি ঋতুতে এখানকার বিশেষত্ব রয়েছে। বসন্তে এখানে ফুল ফোটে, আর শরতে এসে সেটা আরো বিকশিত হয়। এই সময়ে এসে রঙ পরিবর্তন হয়ে যায়। সবুজ থেকে সোনালি রঙে পরিণত হয়।

তিনি আরো বলেন, করোনাভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার জেরে পর্যটক আসার সংখ্যা সঙ্কুচিত হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা, অন্য সময়ের তুলনায় আবারও পর্যটক বেশি সংখ্যক আসা শুরু হবে। আমরা করোনা থেকে বাঁচার জন্য সব ধরনের বিধি মেনে চলছি।

পর্যটক জুবি বলেন, আমি কাশ্মীরে প্রথমবার এসেছি। শরতে এসে এখানে ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা হলো। মানুষ এখানে এসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।

 

সূত্র: কালেরকন্ঠ

সর্বশেষ - বিনোদন