শনিবার , ২৩ নভেম্বর ২০১৯ | ১২ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরীর খবর
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

র‌্যানকনের ‘ফুসো থ্রি এস সেন্টার’ এখন চট্টগ্রামে

Paris
নভেম্বর ২৩, ২০১৯ ৬:৪১ অপরাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

চট্টগ্রামের গ্রাহকদের কাছে আন্তর্জাতিক মানের পণ্য এবং সেবা পৌঁছে দিতে ‘ফুসো থ্রি এস সেন্টার’ চালু করেছে বিশ্বখ্যাত বাণিজ্যিক পরিবহন ব্র্যান্ড ‘ফুসো’। ডাইমলার ট্রাকস এশিয়ার মিতসুবিশি ফুসো ও ফুসো ব্র্যান্ডের ট্রাক এবং বাসের বাংলাদেশের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনা করছে র‌্যানকন।

গত বৃহস্পতিবার বন্দর নগরীর বায়োজিদ বোসতামি সড়কে ‘ফুসো থ্রি এস’ কেন্দ্রটি উদ্বোধর করেন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডাইমলার বাণিজ্যিক পরিবহনের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অমিত বিশত ও র‌্যানকনের গ্রপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন র‌্যানকন ট্রাকের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা জিশান হোসেন এবং বিভাগীয় পরিচালক শন হাকিম।

ব্যবসায় কেন্দ্র উদ্বোধনের পাশাপাশি ফুসো ব্রান্ডের দুটি নতুন পরিবহন পরিচয় করিয়ে দেন অতিথিরা। ফুসো ব্র্যান্ডের ‘এফই, এফএ, এফআই, এফজে, এফজে (আরএমসি) এবং এফজেড’ মডেলের পরিবহন পাওয়া যাবে বলে জানান কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ফুসো থ্রি এস নামে কেন্দ্রটিতে পরিবহন বিক্রয়, গ্রাহক সেবা এবং যন্ত্রাংশ পাওয়া যাবে। রাজধানী ঢাকার পরে এটি ফুসো ব্র্যান্ডের দ্বিতীয় অনুমোদিত কেন্দ্র। আট হাজার নয় শ বর্গফুট স্থান নিয়ে স্থাপিত ‘ফুসো থ্রি এস’ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক পরিবহন প্রদর্শনীর পাশাপাশি গ্রাহক সেবা প্রদানে রয়েছে দশটি সার্ভিস বে।

কর্মকর্তারা জানান, দেড় টন থেকে শুরু করে ৪০ টন সহনশীল ট্রাক, রেডি মিক্স কংক্রিটের পাশাপাশি রোসা এসি বাস এবং বিএম বাস রয়েছে ফুসোর বহরে।

ডাইমলার বাণিজ্যিক পরিবহনের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অমিত বিশত বলেন, ফুসো পরিবহনের পেছনে জাপানের মিতসুবিশির অনন্য মান এবং বিশ্বের অন্যতম বড় ট্রাক নির্মাতা ডাইমলারের অভিজ্ঞতা কাজ করছে। বাণিজ্যিক কাজে বিশ্বাসযোগ্য মান বজায়েরর পাশাপাশি আর্থিকভাবে লাভবান হতে ফুসো পরিবহন সহায়কের ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেন অমিত।

র‌্যানকন এর গ্রপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী বলেন, র‌্যানকন সবসময় ক্রেতা কেন্দ্রিক এবং নিশ্চিত করে সর্বোৎকৃস্টমানের প্রযুক্তির পরিবহন যা এদেশের পরিবহন ব্যবস্থাকে নিয়ে যাবে এক অনন্য লক্ষ্যে।

র‌্যানকনের বিভাগীয় পরিচালক শন হাকিম বলেন, প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বজায় রেখে বাংলাদেশের বাজারে গ্রাহক-বান্ধব ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে ফুসো।

র‌্যানকনের পক্ষে প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা জিশান হোসেন বলেন, বাংলাদেশের পরিবহন খাতের ভবিষ্যৎ পালটে দিতে র‌্যানকন এবং ফুসো দ্বিপাক্ষিক কার্যক্রম বজায় থাকবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের বাজারে ফুসোর একক ব্যবসায় প্রতিনিধি হিসেবে র‌্যানকন মটরসের অংশী প্রতিষ্ঠান র‌্যানকন ট্রাকস অ্যান্ড বাসেস লিমিটেডকে ২০১৭ সালে অনুমোদন দেয় জাপানি প্রতিষ্ঠান মিতসুবিশি।

সর্বশেষ - অর্থ ও বাণিজ্য