রাজশাহীতে প্রতি বছর পানিতে ডুবে মারা যায় ২৮২ জন শিশু


নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীতে প্রতি বছর ২৮২ জন শিশু পানিতে ডুবে মারা যায়। উত্তরের জেলা গুলোর মধ্যে পাবনায় ৪০০ জন এবং সিরাজগঞ্জে মারা যায় ৪৭০ জন।সারা বিশ্বে প্রতিবছর তিন লাখ ২০ হাজার শিশু মারা যায় পানিতে ডুবে। মঙ্গলবার(৯ ফেব্রুয়ারি) এক অনলাইন সেমিনারে এ তথ্য জানানো হয়।

গণস্বাক্ষরতা অভিযান এবং স্বউন্নয়নের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী সদর আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন স্ব উন্নয়ন সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান খান ও গণস্বাক্ষরতা অভিযানের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ড. মুস্তাফিজুর রহমান।

মূল আলোচনা করেন সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন এন্ড রিসার্চ বাংলাদেশের ডেপুটি নির্বাহী পরিচালক ডা. আমিনুর রহমান।

উক্ত সেমিনারে বক্তব্য দেন ঘাই বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টার রুহুল কুদ্দুস, চাপাই নবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও উন্নয়ন, সাংবাদিক ড. আইনুল হক, রাশেদুল হক রুশো এবং রাশেদ রিপন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষনা ইন্সটিটিউটের পরিচালক ড. মামুন অর রশিদ, জয়পুরহাটের জেলা শিক্ষা অফিসার হজরত আলি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়েকেমিস্ট্রি বিভাগের প্রফেসর মোমিনুল হক, রাজশাহী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষক ড. বিশ্বজিত ব্যনার্জী, ড. আফরোজা নাজনীন, জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির বিভাগয়ি প্রধান অ্যাড. দিল সেতারা চুনি, রাজশাহী ওয়েব সভাপতি আঞ্জুমান আরা পারভীন লিপি, বগুড়ার উন্নয়ন কর্মী জেসমিন আক্তার পান্না এবং রাজশাহী সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ ফিরোজ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, এসডিজির চার নং লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রি প্রাইিমরি পর্যায়ে সাঁতার শিক্ষার বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়োজন। এছাড়া শিশুদের সার্বক্ষনিক দেখভালের বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে দেখা প্রয়োজন। জনবসতি এলাকায় পুকুর বা জলাশয় গুলো বেড়া বা জাল দিয়ে ঘিরে রাখতে হবে। পানিতে ডুবার বিষয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

স/জে