পরিবারের সদস্যদের ধারণা, শান্ত এবং তার বন্ধু ইমরান মিলে ইন্টারনেটের ব্যবসা করতেন। বিকেলে ইন্টারনেটের কাজ করার জন্য বাসা থেকে বের হন শান্ত। কারও সঙ্গে শান্তর প্রকাশ্য শত্রুতা আছে কিনা তা জানা নেই তাদের। তবে এলাকায় একটা গ্রুপের সঙ্গে কোনো একটা বিষয় নিয়ে শান্তর কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ড হতে পারে।
স্থানীয় সূত্র জানা গেছে, শান্ত ও তার বন্ধু ইমরান মিলে ইন্টারনেটের ব্যবসা করেন। তবে এলাকায় একটা গ্রুপের সঙ্গে কোনো একটা বিষয় নিয়ে শান্তর কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। স্থানীয়দের কেউ কেউ ধারণা করছেন এলাকায় মাদক কারবার অথবা আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ জানান, দুর্বৃত্তরা শান্তকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেছে। তবে কি কারণে এই হত্যাকাণ্ড তা এখনও জানা যায়নি। আমাদের একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে। আশা করছি দ্রুতই জড়িতদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।