জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, পিলখানা হত্যা দিবস জাতির জন্য বেদনা-বিধুর ও কলঙ্কজনক। এইদিনে মেধাবী, দক্ষ এবং প্রশংসনীয় সেনা কর্মকর্তারা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন।
আজ শুক্রবার সকালে বনানী সামরিক কবরস্থানে পিলখানায় শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পিলখান হত্যাকাণ্ডের পর তদন্ত হয়েছে।
এর বিচারকার্য হয়েছে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে এখনো প্রশ্ন আছে। এতবড় একটি হত্যাকাণ্ড হঠাৎ করেই হয়নি। এর পেছেনে অবশ্যই বড় ধরনের কোনো ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কী বিষয়টি জানতে পারেনি? যদি জানতে পারেন তাহলে কেন এই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করা হলো না?
এর আগে সোনা কর্মকর্তাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া মোনাজাত করেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান। পিলখানা হত্যাযজ্ঞের শিকার বিডিআরের মহাপরিচালক শহীদ মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাকিন আহমেদ এবং শহীদ কর্নেল কুদরত ইলাহীর ছেলে জাতীয় পার্টির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাকিব রহমান জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের সাথে ছিলেন।
এ সময় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ফয়সাল চিশতী, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস-চেয়ারম্যান আহসান আদেলুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হেলাল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন তোতা, দপ্তর সম্পাদক-২ এম এ রাজ্জাক খান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সাকিব রহমান, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ অ্যাডভোকেট আবু তৈয়ব, যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম, কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, রাকিন আহমেদ, সোহাসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
সূত্রঃ কালের কণ্ঠ
