সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
মেহেদীর রঙ না শুকাতেই শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দেয়া আগুনে মৃত্যুর সঙ্গে সাতদিন লড়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন নববধূ মুক্তা আক্তার (১৮)।
বুধবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার করুন মৃত্যু হয়। মুক্তা জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম ভাটি গাংগাটিয়া গ্রামের ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলামের স্ত্রী।
মাত্র আড়াই মাস আগে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের বামুনকান্দি গ্রামের মৃত ছনু মিয়া ও লুৎফুন্নেছা দম্পতির মেয়ে মুক্তা আক্তার প্রেম করে রফিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।
নিহতের পরিবারের দাবি যৌতুকের দাবিতে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে মুক্তাকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। এ ঘটনায় বুধবার সন্ধ্যায় মুক্তার স্বামী রফিককে (২৪) আটক করেছে করিমগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এ ব্যাপারে করিমগঞ্জ থানার ওসি মো. মুজিবুর রহমান জানান, মুক্তার মৃত্যুর পর তার স্বামী রফিককে আটক করা হয়েছে এবং মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। যুগান্তর