ঋণ মেটাতে আমার শরীর বিক্রি করত’

নির্যাতিতার বক্তব্য অনুযায়ী, প্রায় চার বছর আগে চিনকি টোলা গ্রামের এক ব্যাক্তির সঙ্গে তার বিয়ে হয়৷ বিয়ের পর কিছুদিন সব ঠিকঠাক চলার পরেই শুরু হয় সমস্যা৷ নির্যাতিতার স্বামী মদে আসক্ত হয়ে পড়লে সমস্যা আরও বাড়তে থাকে৷ লাখ লাখ টাকা বেরিয়ে যেতে থাকে নেশার জন্য৷

এসপি সিদ্ধার্থ মোহন জৈন কে নির্যাতিতা জানায়, নেশার জন্য বাড়তে থাকে ঋণ, সেই ঋণ শোধ করতে গিয়ে নিজেরই স্ত্রীর সওদা করতে থাকে ওই ব্যাক্তি৷ যারাই ঋণের টাকা চাইতে আসত, তাদের সামনে পেশ করা হত নির্যাতিতাকে৷ জোর করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করা হত তাকে৷ মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়৷