মঙ্গলবার , ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২১শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

ব্যক্তিগত সহযোগিতা প্রসঙ্গে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

Paris
নভেম্বর ৫, ২০২৪ ৯:০০ অপরাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক :

অনেকে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের সঙ্গে ব্যক্তিগত সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করেন। এ নিয়ে মতামত ব্যক্ত করেছেন ইসলামি স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে এ বিষয়ে কথা বলেছেন।

শায়খ আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, ‘অনেকে ব্যক্তিগত সহযোগিতা (ঋণ, কর্জ, চিকিৎসা, অসচ্ছলতা)-এর জন্য আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে যোগাযোগ করেন। তাদের বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন ব্যক্তিগত পর্যায়ে কোনো সহযোগিতা করে না।’

তিনি লিখেছেন, ‘প্রতিষ্ঠানের নীতিগত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন ঘোষণা দিয়ে সর্ব সাধারণের উন্মুক্ত অংশগ্রহণে প্রকল্পভিত্তিক কাজ করে থাকে। ফাউন্ডেশনের সব প্রকল্প সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টের মাধ্যমে ঘোষণা দেওয়া হয় এবং সেখানে সংশ্লিষ্ট সবার আবেদনের অবারিত সুযোগ থাকে। তারপর যথাযথ শর্তের ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।’

আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত পর্যায়ে কাজ না করার কারণ দুইটি। প্রথমত, এর ফলে এতে অসংখ্য মানুষের আবেদন আসবে যে, প্রত্যেক মানুষকে আলাদা আলাদাভাবে সহযোগিতা করার শক্তি বা সামর্থ কোনোটাই ফাউন্ডেশনের নেই। দ্বিতীয়ত, এতে স্বজনপ্রীতি, আঞ্চলিকতা-প্রীতিসহ নানা অনিয়মের সুযোগ বা প্রশ্ন তৈরি হবে।’

বিশেষ সুপারিশের কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ‘অনেকে ব্যক্তিগত সহযোগিতার জন্য বিশেষ সুপারিশসহ আমাদের কাছে লোক পাঠান। এতে আমি বিব্রত হই এবং অস্বস্তিতে পড়ি। আমরা সব কার্যক্রম প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করে থাকি। ফাউন্ডেশনের কোনো বিষয়ে আমাদের কাছে সুপারিশ করা আর না করায় কোনো ফারাক নেই। এটা কথার কথা নয়, বাস্তবতা।’

সবশেষে আবেদন না করার বিনীত অনুরোধ জানিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা প্রতিষ্ঠানের নিয়মের বাইরে কাজ করি না। এ বিষয়ে আমাদের সীমাবদ্ধতা বিবেচনা করে ব্যক্তিগত কোনো সহযোগিতার আবেদন না করার বিনীত অনুরোধ করছি।’

 

সূত্র: যুগান্তর

সর্বশেষ - ধর্ম