এর আগে মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) আদালতের আদেশে লাহোরে জামান পার্ক এলাকায় ইমরানের বাড়িতে তাকে গ্রেপ্তার করতে যায় পুলিশ। এ সময় ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) কয়েকশো কর্মী-সমর্থকের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়।
সমর্থকদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। পিটিআই কর্মী-সমর্থকরাও পুলিশের দিকে পাথর-ইট নিক্ষেপ করেছিল।
প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় রাষ্ট্রীয় উপহার বিক্রির অভিযোগ রয়েছে ইমরান খানের বিরুদ্ধে। যদিও তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
৭০ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ দাবি করেছেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত তিনি জামিনে আছেন। এর আগে তাকে গ্রেপ্তার করার জন্য পুলিশের কাছে কোনো কারণ নেই।
তিনি আরও বলেন, সরকার তাকে কারাগারে রাখতে বদ্ধপরিকর। পাকিস্তানের এই নেতা বলেন, ‘আমি মানসিকভাবে প্রস্তুত যে আমি আমার রাত একটি কারাগারে কাটাতে যাচ্ছি। আমি জানি না কত রাত, তবে আমি তার জন্য প্রস্তুত। ’
তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচনে যেন তার দল অংশ না নেয় সেজন্য কর্তৃপক্ষ তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছে। তবে তিনি যোগ করেছেন, ‘আমি কারাগারে থাকি বা না থাকি, তারা আমার দলের জয় ঠেকাতে পারবে না। ’