১৯৯৮ সালের ২ অক্টোবর ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’-এর শুটিংয়ের সময় যোধপুরে গিয়ে ঝামেলায় জড়ান সলমন খান। রাজস্থানের যোধপুরের কঙ্কনিতে বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেন সলমন খান, সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে এবং তব্বু। ওই ঘটনার পরই মামলা দায়ের করা হয় সলমন, সইফদের বিরুদ্ধে। দীর্ঘ ১৯ বছর ধরে মামলা চলার পর বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণা করে যোধপুর আদালত। বণ্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইনের ৯/৫১-এর ধারায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে সলমনকে। তবে, বাকিদের প্রত্যেকে বেকসুর খালাস করার ঘোষণা করে আদালত।
সাজা শোনানোর পর সলমনকে যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে পাঠানো হয়। সেখানে তিনি ১০৬ নম্বর কয়েদি। জেলের ২ নম্বর ঘরে তাঁর সঙ্গী ধর্ষণে অভিযুক্ত স্বঘোষিত ‘গুরু’ আসারাম।
এদিকে, সলমন খানের সাজা ঘোষণা নিয়ে মুখ খুললেন জয়া বচ্চন। তিনি বলেন, আমি সলমনের এই পরিণতিতে মর্মাহত। সলমন অনেক সমাজসেবা মূলক কাজ করেন। তাই সেই দিকটা মাথায় রেখে তাঁকে মাফ করে দিলেই হয়তো ভাল হত।