বাফুফের সভাপতির না জানা নিয়ে বুধবার জানতে চাওয়া হয় বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের কাছে। তিনি না জানার ঘটনাটিকে মিথ্যা দাবি করেছেন। এরপর তিনি বলছেন, কয়েক মাস আগেই তাদের টাকা প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘মিথ্যা কথা। ওরা নেয় না। বারবার বলা হচ্ছে তো। সুজনের (বিসিবি সিইও) সঙ্গে কথা বলেন, বলতে পারবে। আমাদের অক্টোবর মাসে চেক সই করা একদম নামে, নামে। বাফুফেকে দেব না তো আমরা (মেয়েদের দেবো)। ‘
‘‘ওরা নিতে আসে না। এই বিষয়ে বেশি ভালো বলতে পারবে আমাদের সিইও। কদিন আগেও ওদের ফোন দেওয়া হয়েছে, ‘যে আসেন নেন ভাই’। ওরা তো আসে না। এখন কি করবেন?’’
পরে একই ঘটনার ব্যাখ্যায় বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের বোর্ড সভাপতির একটা কমিটমেন্ট ছিল ৫০ লাখ টাকা খেলোয়াড়দের দেওয়ার ব্যাপারে। সেভাবেই বাফুফের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আসলে খেলোয়াড়দের উপস্থিতি এবং তাদের কাছে চেক তুলে দেওয়ার যে ইচ্ছে আমাদের ছিল, সেটা মিলছিল না বলেই হয়তো দেরিটা হচ্ছিল। ’
‘কিন্তু আমরা প্রস্তুত ছিলাম তিন-চার মাস আগে থেকেই এবং চেকও প্রস্তত ছিল। সেটা আমরা যোগাযোগ করেছি এবং সাম্প্রতিক সময়েও আমরা কথা বলেছি। উনারা সুবিধাজনক একটা সময় দিলে আমরা চেকগুলো হস্তান্তর করে দেব। অথবা যদি তাও না হয়, উনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা চেকগুলো পৌঁছে দেব। ’