দিনটি শনিবার হওয়ায় বিরল এই গ্রহণকে শনির অমাবস্যার সূর্যগ্রহণও বলা হচ্ছে।
রাতের কারণে বাংলাদেশ থেকে বিরল সূর্যগ্রহণটি দেখা যাবে না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, উত্তর আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, উত্তর আফ্রিকা, আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। এ সময় চাঁদের চারপাশে সূর্যের লাল আলোর বলয় তৈরি করবে।
গ্রহণটি শুরু হবে যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগন স্টেট থেকে পূর্ব দিকে উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ১৫ মিনিট ১০ সেকেন্ডে।
সর্বোচ্চ গ্রহণ হবে নিকারাগুয়ার মানকি পয়েন্ট থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্যারিবিয়ান সাগরে দুপুর ১২টা ২৭ মিনিট ৪ সেকেন্ডে। গ্রহণটি শেষ হবে ব্রাজিলের বাহিয়ার রাজ্যের জাবোরান্দি শহরে বিকাল ৫টা ৫৪ মিনিট ১২ সেকেন্ডে।
আমেরিকার লক্ষাধিক মানুষ সূর্যগ্রহণটির সাক্ষী হওয়া অপেক্ষায় রয়েছে। একে ‘ রিং অব ফায়ার’ গ্রহণও বলা হচ্ছে।
কারণ, সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ পৃথিবী থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি দূরে থাকবে। তাই চাঁদ সূর্যকে সম্পূর্ণরূপে ঢেকে দিতে পারবে না। সূর্যের উজ্জ্বল মুখের উপরে একটি অন্ধকার ডিস্কের মতো দেখাবে। গ্রহণের মুহূর্তে চাঁদের অন্ধকার চাকতিকে ঘিরে থাকা আগুনের বলয়ের মতো দেখাবে।