মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মো. শামসুল হক বলেন, বুধবার ভোররাত চারটা থেকে হেফজখানার তিন শিক্ষার্থীকে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি তাদের পরিবারকে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে তিনি থানায় অভিযোগ করেন। তিনি জানান, নিখোঁজ তিন শিক্ষার্থীর মধ্যে দুই শিক্ষার্থী দেড় বছর ও এক শিক্ষার্থী আট মাস ধরে এই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছে। নিখোঁজ ওই তিন শিক্ষার্থী অন্যান্য শিক্ষার্থীর টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। নিখোঁজের পর থেকে মাদ্রাসার পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে।
মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মাদ্রাসার তিনজন শিক্ষার্থী যাওয়ার সময় কিছু টাকা নিয়ে গেছে। এ জন্য মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক একটি অভিযোগ করেছেন। তাদের অভিভাবকদের জানানো হয়েছে। তাঁরা এসে থানায় সাধারণ ডায়েরি করবেন। আজ শনিবার বিকেল চারটা পর্যন্ত তাঁরা আসেননি। ওই শিক্ষার্থীরা দুষ্ট বুদ্ধির কারণেই চলে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের কাছে কোনো মুঠোফোন নেই। ফোন থাকলে তাদের অবস্থান চিহ্নিত করা যেত। সেটাও সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্র: প্রথম আলো