শেখ হাসিনা বলেন, টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা। আমাদের অবশ্যই সব ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলতে হবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ মহাসচিবের ‘নিউ অ্যাজেন্ডা ফর পিস’-কে সমর্থন করে।
সব যুদ্ধ, আগ্রাসন ও নৃশংসতা বন্ধ করার জন্য বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গাজায় হামলা শুধুমাত্র হতাহত বিশেষ করে নারী ও শিশুদের হতাহতের সংখ্যা বাড়াচ্ছে। কিন্তু আলোচনা শান্তি আনতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, ফিলিস্তিনে যুদ্ধ ও গণহত্যা চলছে। এটা বন্ধ করতে হবে। যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না।
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা তার উদ্যোগ ও শাসনামলে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশে ‘পার্বত্য শান্তি চুক্তি’র কথা উল্লেখ করেন, যা জনগণের মধ্যে শান্তি ফিরিয়ে এনেছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অবশ্যই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আঞ্চলিক বিরোধ ও উত্তেজনা নিষ্পত্তি করতে হবে। সর্বোপরি জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি আমাদের পারস্পরিক সম্মান দেখাতে হবে।
শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে থাইল্যান্ডে ছয়দিনের সরকারি দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সফরে ব্যাংককে আছেন। আগামী ২৯ এপ্রিল দেশে ফিরবেন তিনি।