শনিবার , ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২২শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাকিস্তান সফরে গেলে কি দু’দেশের সম্পর্কের উন্নতি হবে?

Paris
অক্টোবর ৫, ২০২৪ ৬:৩০ অপরাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক :

প্রায় এক দশক পরে ভারতের কোনও পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন। এস জয়শঙ্কর সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন বা এসসিও-র বৈঠকে যোগ দেবেন এ মাসের মাঝামাঝি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ খবর নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ২০১৫ সালে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ ‘হার্ট অব এশিয়া’ সম্মেলনে যোগ দিতে ইসলামাবাদে গিয়েছিলেন। তার কয়েকদিন পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আচমকাই এক সফরে হাজির হয়েছিলেন লাহোরে।

এতদিন পরে আবারও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাকিস্তানে যাচ্ছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়ালকে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে মি. জয়শঙ্করের এই সফর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি সাধনের প্রচেষ্টা কি না।

জবাবে মুখপাত্র বলেন, “এই সফর এসসিও বৈঠকের জন্য, এর থেকে বেশি কিছু ভাবা উচিত না।“

বিশ্লেষকদের একাংশও মনে করছেন যে ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই সফর ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, কিন্তু এসসিও-র দিক থেকে বিচার করলে আবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর এই পাকিস্তান সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

পাকিস্তান সফরে কী বার্তা দেবে ভারত?
নয়াদিল্লিতে অবজার্ভার রিসার্চ ফাউণ্ডেশনের বিদেশ নীতি বিভাগের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক হর্ষ ভি পন্থ বিবিসিকে বলছিলেন, “পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ সমস্যা পুরোপুরি মেটেনি। সেখানে ক্ষমতার কেন্দ্রে আসলে কারা রয়েছেন, সেটাও স্পষ্ট নয়।”

“তাই পাকিস্তানের প্রশাসনের সঙ্গে এখনই সরাসরি আলোচনা চালানোর কোনও কারণ ভারতের দিক থেকে নেই। তাই মনে হয় না যে এই সফরের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে কোনও বড় পরিবর্তন আসবে”, বলছিলেন অধ্যাপক পন্থ।

তবে তিনি এটাও বলছেন যে নয়াদিল্লি এটাও চায় না যে ভারতের ‘মিত্র দেশ’গুলির মধ্যে এরকম একটা ধারণা সৃষ্টি হোক যে ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে দ্বন্দ্বের প্রভাবে এসসিও-র কাজকর্মে কোনও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে।

তার কথায়, “ভারত এটা চাইবে না যে এসসিও-র অন্যান্য সদস্য দেশগুলির এরকম একটা ধারণা হোক যে ভারত তার বিদেশনীতিতে এসসিও-র গুরুত্ব কম করে দিচ্ছে।“

“দেখুন, যদি প্রধানমন্ত্রী নিজে পাকিস্তান যেতেন, সেটার একটা আলাদা বার্তা দেওয়া হত, তার একটা আলাদা গুরুত্ব বোঝা যেত। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নিজে যাচ্ছেন না, তার জায়গায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যাচ্ছেন। এ থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে শীর্ষ নেতৃত্বের পর্যায়ে এখনই পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় জড়াতে রাজি নয় ভারত,” বলছিলেন অধ্যাপক পন্থ।

তার বিশ্লেষণ, “আবার এস জয়শঙ্করের সফরের মাধ্যমে এই বার্তাটাও দেওয়া হচ্ছে যে এসসিও-র মতো বহু-দেশীয় মঞ্চে নিজের দায়িত্ব পালন করতেও প্রস্তুত ভারত।“

ওয়াশিংটন ডিসি-র উইলসন থিঙ্কট্যাঙ্কে দক্ষিণ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যানও মনে করেন যে মি. জয়শঙ্করের এই সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ এসসিও-র জন্য।

তিনি এক্স হ্যাণ্ডেলে লিখেছেন যে এই সফরের সিদ্ধান্ত নিশ্চিতভাবেই ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উন্নতি সাধনের সদিচ্ছার থেকেও সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) প্রতি ভারতের অঙ্গীকা প্রমাণ করে।

তবে তিনি এও লিখেছেন যে মি. জয়শঙ্করের পাকিস্তান সফর যদিও “দ্বিপাক্ষিক কূটনীতির থেকেও বহুপাক্ষিক কূটনীতিই বেশি, কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের ক্ষেত্রে এর গুরুত্বকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।”

তার ব্যাখ্যা, দীর্ঘদিন পরে একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর পাকিস্তানে যাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি লিখেছেন, “২০১৬ সালের পর এই প্রথম কোনও ভারতীয় ক্যাবিনেট মন্ত্রী পাকিস্তানে যাচ্ছেন।”

সার্ক সম্মেলনে যোগ দিতে ২০১৬ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান সফরে গিয়েছিলেন রাজনাথ সিং।

অনেক দেশে ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসাবে কাজ করেছেন প্রাক্তন কূটনীতিক রাজীব ডোগরা। তিনি রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে সেই পাকিস্তান সফরে গিয়েছিলেন।

বিবিসি হিন্দির সংবাদদাতা মোহনলাল শর্মার সঙ্গে কথোপকথনে মি. ডোগরা বলেছেন যে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পাকিস্তান সফর ভারতের দিক থেকে একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ, কিন্তু “পাকিস্তানের আচরণ সম্পর্কে কিছু বলা যায় না।”

রাজনাথ সিংয়ের ওই পাকিস্তান সফরের কথা মনে করে তিনি বলেন, “সেই সময়ে পাকিস্তানের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলি খান রাজনাথের সঙ্গে বেশ খারাপ আচরণ করেছিলেন।”

পাকিস্তানের আচরণের প্রসঙ্গে মি. ডোগরা আরও উল্লেখ করছিলেন পাকিস্তানি পররাষ্ট্র মন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টোর গত বছরের ভারত সফরের কথাও।

তিনি বলেন, “বিলাওয়াল ভুট্টো যখন এসেছিলেন, তখন তিনি যে বিবৃতি দিয়েছিলেন সেটা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উপযুক্ত ছিল না, তাই আলোচনা সেখানেই শেষ হয়ে যায়।“

জয়শঙ্করের মনোভাব কেমন হতে পারে?
গত বছর মে মাসে এসসিও বৈঠকে যোগ দিতে ভারতে এসেছিলেন পাকিস্তানের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি।

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যেই মনে করা হয়েছিল যে বিলাওয়াল ভুট্টোর সফর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি করতে পারে।

কিন্তু বৈঠকের ঠিক একদিন পরই দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের কড়া মন্তব্য প্রকাশ পায়।

এখন যখন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পাকিস্তানে যাচ্ছেন, তখন তিনি কেমন মনোভাব প্রকাশ করবেন?

এ বিষয়ে অধ্যাপক পন্থ বলছেন, “তিনি এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে কথা বলতে তো নয়।”

“সেখানে ভারতের গঠনমূলক ভূমিকা পালনের ওপরে জোর দেবেন মি. জয়শঙ্কর। তাই আমার মনে হয় না যে তিনি সেখানে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক মতপার্থক্যগুলো তুলে ধরবেন।”

তিনি আরও বলেন, “পশ্চিমা দেশগুলির সঙ্গে সমস্যা নিয়ে আলোচনা হলে এস জয়শঙ্করের আগ্রাসী মনোভাব প্রায়ই দেখা যায়। কিন্তু আপনি যদি পাকিস্তান বাদে অন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর কথা বলেন, তিনি সেক্ষেত্রে কিন্তু বিচক্ষণ কূটনীতিক। এর সব থেকে বড় উদাহরণ হল মালদ্বীপ। একটা সময় যখন মালদ্বীপে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী মোদীর সমালোচনা হচ্ছিল এবং ব্যাপক টানাপোড়েন চলছিল, তখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা নেতারা কোনও মন্তব্য করেন নি। এর ফলে কয়েক মাস পর ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়।“

সাবেক কূটনীতিক রাজীব ডোগরা অবশ্য মনে করেন যে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সম্পর্কের উন্নতি করতে সফল হবেন।

তিনি বলছিলেন, “আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিজ্ঞ কূটনীতিক ও নেতা। তিনি যখন পাকিস্তান সফরে যাবেন তখন তার মনোভাব এমনটাই হবে যে দুই দেশের সম্পর্কের ওপর জমে থাকা বরফ ভেঙে যেতে পারে। কিন্তু বৈঠকটি এসসিও-র, সেটাও মাথায় রাখতে হবে।”

বিশ্বের অন্যান্য দেশ এই সফরকে কী চোখে দেখবে?
বর্তমানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষ বাস করেন এসসিও-ভুক্ত দেশগুলিতে। বিশ্বের জিডিপির ২০ শতাংশও এসসিও গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির। আবার বিশ্বের জ্বালানি তেলের ২০ শতাংশও এই দেশগুলিতেই মজুত রয়েছে।

এই পরিস্থিতিতে এসসিও-ভুক্ত দেশগুলি কী করছে, তার দিকে নজর রাখে গোটা বিশ্ব।

এই প্রেক্ষাপটে দীর্ঘদিন পর ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পাকিস্তান সফরকে বিশ্বের অন্যান্য দেশ কী চোখে দেখতে পারে?

এই প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক পন্থ বলছেন, চিন বা পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক যাই হোক না কেন, এসসিও-তে নিজেদের ভূমিকাকে ইতিবাচক ভাবে তুলে ধরাই ভারতের লক্ষ্য।

“এই সফরের মাধ্যমে ভারতের একটা ভূমিকা স্পষ্ট যে এসসিও-তে তারা পুরোপুরি অংশগ্রহণ করছে আর একটা ইতিবাচক এজেন্ডা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ভারত বিশ্বকে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে, ভারত নিজের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে তার নিজের শর্তে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের দিকে নজর দেবে।

‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতি?
সাবেক কূটনীতিক কেপি ফ্যাবিয়ান এস জয়শঙ্করের এই সফরকে ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতিরই একটা অগ্রগতি হিসাবে দেখছেন।

সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “নেইবারহুড ফার্স্ট পলিসি পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। নিশ্চয়ই মনে আছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মালদ্বীপে তিন দিন কাটিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী যিনি শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করলেন। এটা ভাল লক্ষণ যে তিনি পাকিস্তানে যাচ্ছেন।”

তবে এই নীতি যে ‘পুনরুজ্জীবিত’ হচ্ছে, সে বিষয়ে পুরোপুরি একমত নন অধ্যাপক হর্ষ ভি পন্থ।

তিনি বলেন, ভারত তো সবসময়েই ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’নীতি নিয়ে চলেছে। তার কথায়, “প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আপনি দূরে থাকবেন কীভাবে? প্রতিবেশী দেশগুলির ব্যাপারে ভারত কখনই নিজের দায়িত্ব এড়ায়নি, কিন্তু পাকিস্তান কখনই ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতির অংশ ছিল না।”

ভারত-পাকিস্তানের জন্য এসসিও কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
চীন, রাশিয়া এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল এমন চারটি মধ্য এশিয়ার দেশ – কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তান একসঙ্গে ২০০১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে এসসিও গঠন করে।

তবে ১৯৯৬ সালের এপ্রিলে সাংহাইয়ে একটি বৈঠকে চীন, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান এবং তাজিকিস্তান সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতিগত ও ধর্মীয় উত্তেজনা মোকাবেলায় একে অপরকে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছিল।

ভারত ও পাকিস্তান ২০১৭ সালে এসসিও-র পূর্ণ সদস্য হিসেবে যোগ দেয় এবং ২০২৩ সালে ইরান এর সদস্য হয়। এখন নয়টি দেশ এসসিও-র সদস্য।

সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনে আফগানিস্তান, বেলারুশ ও মঙ্গোলিয়া পর্যবেক্ষক হিসাবে রয়েছে।

যে দুটি দেশ এসসিও-র নেতৃত্ব দেয়, সেই রাশিয়া আর চীন ু দুই দেশের সঙ্গেই পাকিস্তানের সুসম্পর্ক আছে।

পাশাপাশি মধ্য এশিয়ার দেশগুলির কারণেও এসসিও পাকিস্তানের কাছে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অঞ্চলে বাণিজ্য, সংযোগ এবং শক্তি খাতগুলিতে সহযোগিতা বৃদ্ধির আশা করে পাকিস্তান।

ভারতের জন্য এটি আবার একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত মঞ্চ, যেটি একদিকে প্রতিবেশীদের ও অন্য দিকে মধ্য এশিয়ার সঙ্গে তাদের সংযোগ তৈরি করেছে।

অধ্যাপক পন্থ বলছেন, “যেহেতু মধ্য এশিয়ার সঙ্গে ভারতের সংযোগ সীমিত, তাই এসসিও-র মাধ্যমে ওই অঞ্চলে ভারতের উপস্থিতি ও ভূমিকা বজায় রাখা ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

“তাই এই সফরকে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে বহুপাক্ষিক মঞ্চে ভারতের অংশগ্রহণ এবং কূটনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা উচিত”, বলছিলেন অধ্যাপক পন্থ।

 

সূত্র: বিবিসি বাংলা

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক