মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ের দিন গত ২ ডিসেম্বর সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা তাদের মনোনয়ন বাতিল করার পর তারা দুজনেই নির্বাচন কমিশনে এর বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন। আপিলের শুনানিতে দুলু ও টুকুকে জানিয়ে দেওয়া হয় তারা আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
এদের মধ্যে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। আর ইকবাল হসান মাহমুদ টুকুকে সাত বছরের কারাদণ্ডসহ অর্থদণ্ডের রায় রয়েছে। মোহাম্মদপুর থানায় দুদক আইন ২০০৪ এ তার বিরুদ্ধে এই মামলা হয়েছিল।
নির্বাচন কমিশনে দুলু সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির যারা জয়লাভ করবে সুপরিকল্পিত করে তাদের মনোনয় বাতিল করা হয়েছে। এর বিরুদ্ধে আমরা প্রয়োজনে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত যাবো। আমরা এর শেষ দেখতে চাই।’
আর তার আইনজীবী বলেন, ‘রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু দুটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। কিন্তু হাইকোর্টে এটিকে স্থগিত করেছেন। এক্ষেত্রে মহিউদ্দিন খান আলমগীরের সাজা সম্পর্কে উচ্চ আদালতের যে রায় দিয়েছিলেন সে সম্পর্কে জানানো হলেও নির্বাচন কমিশন দুলুর প্রার্থীতা বাতিল করেছে।’
অবশেষে দুই নেতার মনোনয়ন বৈধ করেছে উচ্চ আদালত।
স/আর