সিল্কসিটি নিউজ ডেস্ক :
সাক্ষ্য দেওয়া অপর দুজন হলেন—ঢাকা ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা শাহজাহান মিয়া ও কাজী শিফাউর রহমান হিমেল। এ দুজনের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলেও আব্বাসের সাক্ষ্য শেষ হয়নি। পরবর্তী সাফাই সাক্ষ্যের জন্য আগামী ১৫ নভেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত।
এর আগে গত ৮ নভেম্বর আব্বাসের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ কে এম শাহজাহান ও এনবিআরের সাবেক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নুরুল ইসলাম খান। এ নিয়ে আসামিপক্ষে চারজনের সাফাই সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
গত ৩১ অক্টোবর সময় আবেদন নামঞ্জুর করে মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন একই আদালত। একইসঙ্গে ২ নভেম্বর মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের দিন ধার্য করেন। এরপর সেদিন আব্বাসের গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশ প্রতিবেদন দিলে আদালত তাকে ৫ নভেম্বর হাজির করতে পরোয়ানা (পিডব্লিউ) ইস্যুর আদেশ দেন। এরপর ৫ নভেম্বর আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হলে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রাজধানীর রমনা থানায় ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট মামলাটি করেছিলেন দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম। এতে অবৈধভাবে ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।
তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০০৮ সালের ১৬ জুন বিচার শুরু হয়। বিচারে ২৪ জনের সাক্ষ্য নিয়েছেন আদালত।