এই পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং জনগণকে চরম আবহাওয়া থেকে রক্ষায় আরও বেশি প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
ভারী বৃষ্টিতে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বিধ্বংসী বন্যা ও ভূমিধসের মতো ঘটনা ঘটিয়েছে। পাশাপাশি শিলাবৃষ্টি ও উচ্চ তাপমাত্রা দেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্দশা নামিয়ে এনেছে। অনেকে মনে করছেন, এটি বিশ্ব উষ্ণায়নের ফল।
চংকিং শহরে বন্যায় বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছেন। বিভিন্ন সেতু ভেঙে গেছে। বাড়ি ও গাড়ি পানিতে ভেসে গেছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে বলছে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ১৫ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আর নিখোঁজ রয়েছেন চারজন।
চংকিং এর উত্তর পূর্বের জেলা ওয়াংঝুতে বন্যায় ২২৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউয়ান (৩১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার) সমপরিমাণ অর্থের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে সিসিটিভি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, শহরে নদীগুলো ফুলে-ফেঁপে উঠেছে এবং কোমরসমান পানির মধ্য দিয়ে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।