গাফফার চৌধুরী আর নেই, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

দেশবরেণ্য সাংবাদিক, কলামিস্ট, লেখক ও সাহিত্যিক আবদুল গাফফার চৌধুরী আর নেই। তার বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। বৃহস্পতিবার সকালে লন্ডনের একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি (ইন্না … রাজিউন)। বেশ কিছু দিন ধরে নানাবিধ রোগে ভুগছিলেন বর্ষীয়ান এ সাংবাদিক। সাংবাদিক স্বদেশ রায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

দেশবরেণ্য সাংবাদিক, কলামিস্ট, লেখক ও সাহিত্যিক আবদুল গাফফার চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার দুপুরে পৃথক শোক বার্তায় এ শোক জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানের রচয়িতা আবদুল গাফফার চৌধুরী বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে লন্ডনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

গাফফার চৌধুরী স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকারে মাধ্যমে নিবন্ধিত স্বাধীন বাংলার প্রথম পত্রিকা সাপ্তাহিক জয় বাংলার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ছিলেন। তিনি ১৯৩৪ সালের ১২ ডিসেম্বর বরিশালের গ্রাম উলানিয়ার চৌধুরী বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি যুক্তরাজ্যের লন্ডনের মিডলসেক্সের এজোয়ারের মেথুইন রোডের ৫৬ নম্বর বাড়িতে বসবাস করে আসছিলেন।

ছাত্রজীবনেই লেখালেখিতে হাতেখড়ি গাফফার চৌধুরীর। ১৯৪৯ সালে মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন সম্পাদিত মাসিক সওগাত পত্রিকায় তার গল্প প্রকাশিত হয়। ১৯৫২ সালে সাময়িকপত্রে প্রকাশিত হয় প্রথম উপন্যাস ‘চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান’।

১৯৫৬ সালে যোগ দেন তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সম্পাদিত দৈনিক ইত্তেফাকে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী কলমযোদ্ধার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। জয় বাংলা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম বলেন, গত কিছু দিন ধরে গাফফার চৌধুরী হাসপাতালে ছিলেন। আজ সকাল ৭টার দিকে মৃত্যু হয় বলে তার মেয়ে জানিয়েছেন।

আবদুল গাফফার চৌধুরী ভাষা আন্দোলনের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো’-এর রচয়িতা। স্বাধীনতাযুদ্ধে মুজিবনগর সরকারের মাধ্যমে নিবন্ধিত স্বাধীন বাংলার প্রথম পত্রিকা সাপ্তাহিক জয় বাংলার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক ছিলেন।

গাফফার চৌধুরী ১৯৩৪ সালের ১২ ডিসেম্বর বরিশালের গ্রাম উলানিয়ার চৌধুরীবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি যুক্তরাজ্যের লন্ডনের মিডলসেক্সের এজোয়ারের মেথুইন রোডের ৫৬ নম্বর বাড়িতে বসবাস করে আসছিলেন।

ছাত্রজীবনেই লেখালেখিতে হাতেখড়ি গাফফার চৌধুরীর। ১৯৪৯ সালে মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন সম্পাদিত মাসিক সওগাত পত্রিকায় তার গল্প প্রকাশিত হয়। ১৯৫২ সালে সাময়িকপত্রে প্রকাশিত হয় প্রথম উপন্যাস ‘চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান’।

১৯৫৬ সালে যোগ দেন তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সম্পাদিত দৈনিক ইত্তেফাকে।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী কলমযোদ্ধার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। জয় বাংলা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

বর্ষীয়ান এই সাংবাদিকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।