শুক্রবার , ১০ মার্চ ২০১৭ | ৩০শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

গলে মেন্ডিসের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা

Paris
মার্চ ১০, ২০১৭ ১০:৫১ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

ভারত মহাসাগরের গা ঘেঁষে দাঁড়ানো গল ফোর্ট। সোয়া চারশো বছরের বেশি সময় আগে ১৫৮৮ সালে পর্তুগিজদের গড়া এই দুর্গ স্থাপত্যশৈলীর অনুপম নিদর্শন। গল ফোর্টের ভেতরে ঢুকে একটু এগিয়ে যেতেই দেখা গেলো প্রাচীর দিয়ে ঘেরা এক মাঠ। সেখান থেকেই শিক্ষার্থীদের কণ্ঠ থেকে ভেসে আসছে-হু, হা!

আরও একটু এগিয়ে গিয়ে দেখা গেল ৩০-৩৫ জন স্কুল শিক্ষার্থীকে কারাতে শেখানো হচ্ছে। প্রশিক্ষক যেভাবে বলছেন সেভাবেই বিভিন্ন শারীরিক কসরত প্রদর্শন করে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। মাঠের চারপাশ তারের বেড়া দিয়ে ঘেড়া।
সেখানে ঢুকতেই দেখা গেলো শিক্ষার্থীরা তাদের কসরত থামিয়ে দিয়েছেন। পরক্ষণেই জানা গেলো, তাদের ৫ মিনিটের জন্য বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। ৫ মিনিট বিরতি শেষে সুধাত বাঁশিতে ফুঁ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে পরলেন ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা।  সিংহলিজ ভাষায় কিছু একটা বললেন সুধাত। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বাঁ হাতটা বাঁকা করলেন। ডান হাত নিয়ে আসলেন বাঁ হাতের কব্জির কাছে। আত্মরক্ষার একটি কৌশল অবলম্বন করে ‘শ্যাডো’ করলেন তারা।
কেনসো কারাতে ইন্টারন্যাশনালের প্রধান প্রশিক্ষক সুধাত মেন্ডিসের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বললেন। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি জানালেন, ‘এটা একটা কারাতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এখানে প্রায় ৩৫ জনের মতো শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ছে। সপ্তাহে বুধ ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিনে দুই ঘণ্টা করে শিক্ষার্থীদের কারাতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।’
কারাতের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে সুধাত বলেছেন, ‘প্রত্যেকেরই উচিত নিজের আত্মরক্ষার জন্য হলেও কারাতে শেখা। তাছাড়া এটা এক ধরণের ব্যায়াম। এ ব্যায়ামে শরীরের বিভিন্ন মাংসপেশী সবল থাকে। তার চেয়েও বড় কথা হলো, আপনার নিজের আত্মরক্ষার জন্য হলেও কারাতে শেখা উচিত।’

বাংলাদেশেও কারাতে শেখানো হয়। এবং আলাদা করে কারাতে কিংবা তায়কোয়ান্দো ফেডারেশন নামে সংগঠন রয়েছে। এসব শুনে সুধাত বলছেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে তিনি আন্তর্জাতিক কারাতে প্রতিযোগিতার আয়োজন করার উদ্যোগ নিয়েছেন। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন। তার মধ্যে নেপাল সাড়াও দিয়েছে।’
সুধাত মেন্ডিস কারাতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পাশে একটি স্কুলের শিক্ষকতা করেন বলেও জানালেন।  বললেন, ‘কারাতে শেখাতে আমার ভালো লাগে। তাই শিক্ষকতা পেশার পাশাপাশি বাচ্চাদের কারাতে শেখানোর উদ্যোগ নিয়েছি। বেশ ভালো সাড়াও পাচ্ছি। অনেকেই এখন আমার কাছে কারাতে শিখতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।’

ভারত মহাসাগরের গা ঘেঁষে দাঁড়ানো গল ফোর্ট। সোয়া চারশো বছরের বেশি সময় আগে ১৫৮৮ সালে পর্তুগিজদের গড়া এই দুর্গ স্থাপত্যশৈলীর অনুপম নিদর্শন। গল ফোর্টের ভেতরে ঢুকে একটু এগিয়ে যেতেই দেখা গেলো প্রাচীর দিয়ে ঘেরা এক মাঠ। সেখান থেকেই শিক্ষার্থীদের কণ্ঠ থেকে ভেসে আসছে-হু, হা!

আরও একটু এগিয়ে গিয়ে দেখা গেল ৩০-৩৫ জন স্কুল শিক্ষার্থীকে কারাতে শেখানো হচ্ছে। প্রশিক্ষক যেভাবে বলছেন সেভাবেই বিভিন্ন শারীরিক কসরত প্রদর্শন করে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। মাঠের চারপাশ তারের বেড়া দিয়ে ঘেড়া।
সেখানে ঢুকতেই দেখা গেলো শিক্ষার্থীরা তাদের কসরত থামিয়ে দিয়েছেন। পরক্ষণেই জানা গেলো, তাদের ৫ মিনিটের জন্য বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। ৫ মিনিট বিরতি শেষে সুধাত বাঁশিতে ফুঁ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে পরলেন ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা।  সিংহলিজ ভাষায় কিছু একটা বললেন সুধাত। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বাঁ হাতটা বাঁকা করলেন। ডান হাত নিয়ে আসলেন বাঁ হাতের কব্জির কাছে। আত্মরক্ষার একটি কৌশল অবলম্বন করে ‘শ্যাডো’ করলেন তারা।
কেনসো কারাতে ইন্টারন্যাশনালের প্রধান প্রশিক্ষক সুধাত মেন্ডিসের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বললেন। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি জানালেন, ‘এটা একটা কারাতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এখানে প্রায় ৩৫ জনের মতো শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ছে। সপ্তাহে বুধ ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিনে দুই ঘণ্টা করে শিক্ষার্থীদের কারাতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।’
কারাতের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে সুধাত বলেছেন, ‘প্রত্যেকেরই উচিত নিজের আত্মরক্ষার জন্য হলেও কারাতে শেখা। তাছাড়া এটা এক ধরণের ব্যায়াম। এ ব্যায়ামে শরীরের বিভিন্ন মাংসপেশী সবল থাকে। তার চেয়েও বড় কথা হলো, আপনার নিজের আত্মরক্ষার জন্য হলেও কারাতে শেখা উচিত।’

বাংলাদেশেও কারাতে শেখানো হয়। এবং আলাদা করে কারাতে কিংবা তায়কোয়ান্দো ফেডারেশন নামে সংগঠন রয়েছে। এসব শুনে সুধাত বলছেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে তিনি আন্তর্জাতিক কারাতে প্রতিযোগিতার আয়োজন করার উদ্যোগ নিয়েছেন। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন। তার মধ্যে নেপাল সাড়াও দিয়েছে।’
সুধাত মেন্ডিস কারাতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পাশে একটি স্কুলের শিক্ষকতা করেন বলেও জানালেন।  বললেন, ‘কারাতে শেখাতে আমার ভালো লাগে। তাই শিক্ষকতা পেশার পাশাপাশি বাচ্চাদের কারাতে শেখানোর উদ্যোগ নিয়েছি। বেশ ভালো সাড়াও পাচ্ছি। অনেকেই এখন আমার কাছে কারাতে শিখতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।’ভারত মহাসাগরের গা ঘেঁষে দাঁড়ানো গল ফোর্ট। সোয়া চারশো বছরের বেশি সময় আগে ১৫৮৮ সালে পর্তুগিজদের গড়া এই দুর্গ স্থাপত্যশৈলীর অনুপম নিদর্শন। গল ফোর্টের ভেতরে ঢুকে একটু এগিয়ে যেতেই দেখা গেলো প্রাচীর দিয়ে ঘেরা এক মাঠ। সেখান থেকেই শিক্ষার্থীদের কণ্ঠ থেকে ভেসে আসছে-হু, হা!

আরও একটু এগিয়ে গিয়ে দেখা গেল ৩০-৩৫ জন স্কুল শিক্ষার্থীকে কারাতে শেখানো হচ্ছে। প্রশিক্ষক যেভাবে বলছেন সেভাবেই বিভিন্ন শারীরিক কসরত প্রদর্শন করে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। মাঠের চারপাশ তারের বেড়া দিয়ে ঘেড়া।
সেখানে ঢুকতেই দেখা গেলো শিক্ষার্থীরা তাদের কসরত থামিয়ে দিয়েছেন। পরক্ষণেই জানা গেলো, তাদের ৫ মিনিটের জন্য বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। ৫ মিনিট বিরতি শেষে সুধাত বাঁশিতে ফুঁ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে পরলেন ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা।  সিংহলিজ ভাষায় কিছু একটা বললেন সুধাত। সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বাঁ হাতটা বাঁকা করলেন। ডান হাত নিয়ে আসলেন বাঁ হাতের কব্জির কাছে। আত্মরক্ষার একটি কৌশল অবলম্বন করে ‘শ্যাডো’ করলেন তারা।
কেনসো কারাতে ইন্টারন্যাশনালের প্রধান প্রশিক্ষক সুধাত মেন্ডিসের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বললেন। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি জানালেন, ‘এটা একটা কারাতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এখানে প্রায় ৩৫ জনের মতো শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ছে। সপ্তাহে বুধ ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিনে দুই ঘণ্টা করে শিক্ষার্থীদের কারাতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।’
কারাতের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে সুধাত বলেছেন, ‘প্রত্যেকেরই উচিত নিজের আত্মরক্ষার জন্য হলেও কারাতে শেখা। তাছাড়া এটা এক ধরণের ব্যায়াম। এ ব্যায়ামে শরীরের বিভিন্ন মাংসপেশী সবল থাকে। তার চেয়েও বড় কথা হলো, আপনার নিজের আত্মরক্ষার জন্য হলেও কারাতে শেখা উচিত।’

বাংলাদেশেও কারাতে শেখানো হয়। এবং আলাদা করে কারাতে কিংবা তায়কোয়ান্দো ফেডারেশন নামে সংগঠন রয়েছে। এসব শুনে সুধাত বলছেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে তিনি আন্তর্জাতিক কারাতে প্রতিযোগিতার আয়োজন করার উদ্যোগ নিয়েছেন। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন। তার মধ্যে নেপাল সাড়াও দিয়েছে।’
সুধাত মেন্ডিস কারাতে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পাশে একটি স্কুলের শিক্ষকতা করেন বলেও জানালেন।  বললেন, ‘কারাতে শেখাতে আমার ভালো লাগে। তাই শিক্ষকতা পেশার পাশাপাশি বাচ্চাদের কারাতে শেখানোর উদ্যোগ নিয়েছি। বেশ ভালো সাড়াও পাচ্ছি। অনেকেই এখন আমার কাছে কারাতে শিখতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।’

:সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

সর্বশেষ - খেলা

আপনার জন্য নির্বাচিত