হামুন চলে গেলেও রেখে গেছে তার ক্ষতচিহ্ন। এখনো কক্সবাজার শহরের রাস্তায় রাস্তায় পড়ে আছে গাছ। শহরের প্রধান সড়কের ঝাউতলায় বড় একটি শিশুগাছ উপড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড় হামুন চলাকালে। সেই থেকে প্রধান সড়কের এই অংশটি বন্ধ রয়েছে। এছাড়া কক্সবাজার সরকারি বিদ্যালয়ের সম্মুখের রাস্তাসহ বেশ কয়েকটি সড়কে এখনো গাছ পড়ে আছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল কাদের গণি জানান, অনেকগুলো বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে গেছে এবং ট্রান্সফরমার বিকল হয়ে গেছে। তাই বিদ্যুৎ পুরোপুরি ঠিক হতে দুইদিন সময় লাগবে।
ইতোমধ্যে টেলিযোগাযোগ সেবা থেকে মেসেজ দিয়ে গ্রাহকদের জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ে বিদ্যুৎ সেবা বিঘ্নিত হওয়ায় মোবাইল সেবা পেতে সাময়িক সমস্যা হতে পারে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিস্থিতির উন্নয়নে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজার শহর এখন বিদুৎবিহীন। ইন্টারনেট সংযোগও নেই। মোবাইলের নেটওয়ার্কও ঠিকমতো পাওয়া যাচ্ছে না। হামুনের প্রভাবে দেয়াল ও মাটিচাপায় এই পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।