একসঙ্গে ২৫ স্কুলে শিক্ষকতা, কোটি টাকা আয়ের পর যেভাবে ধরা পড়লেন ভারতীয় তরুণী

ভারতের উত্তরপ্রদেশে একসঙ্গে ২৫ স্কুলে শিক্ষকতার অভিযোগে এক তরুণীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত ওই নারীর নাম অনামিকা শুক্লা। গতকাল শনিবার উত্তরপ্রদেশের কাশগঞ্জ থেকে তাকে গ্রেফতার করেছে যোগীপুলিশ।

সংবাদমাধ্যম এই সময় জানিয়েছে, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ২৫টি স্কুলে পড়াচ্ছিলেন কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা অনামিকা শুক্লা। এ পর্যন্ত বেতন বাবদ আয় করেছেন এক কোটি টাকা।

পুলিশ সূত্রে খবর, ২৫টি স্কুলই কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের আওতায়।

কাশগঞ্জের প্রাথমিক শিক্ষা আধিকারিক অঞ্জলি আগরওয়াল জানান, এক বন্ধুকে দিয়ে শনিবার শিক্ষা দফতরে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষিকা। পরে ওই বন্ধুকে বসিয়ে রেখে, তাকে প্রাথমিক শিক্ষা দফতরে আসতে বলা হয়। গাড়ি থেকে নামামাত্র অনামিকা শুক্লাকে প্রতারণার অভিযোগে পুলিশ গ্রেফতার করে। এর পর লোকাল থানায় নিয়ে গিয়ে পুলিশ তাকে জেরা শুরু করে।

অফিশিয়ালি বাগপত জেলার কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের পূর্ণ মেয়াদের শিক্ষিকা অনামিকা শুক্লা। সম্প্রতি রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা দফতর শিক্ষিকাদের ডিজিটাল ডেটাবেস তৈরি শুরু করে। তাতেই ধরা পড়ে যায় শিক্ষিকার প্রতারণা। দেখা যায়, একসঙ্গে ২৫টি স্কুলে তিনি চাকরি করছেন।

উত্তরপ্রদেশের প্রাথমিক শিক্ষামন্ত্রী ড. সতীশ দ্বিবেদী ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। শুক্রবার বিষয়টি নজরে আসার পরই ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে এফআইআর রুজু করা হয়।

ভারতের উত্তরপ্রদেশে একসঙ্গে ২৫ স্কুলে শিক্ষকতার অভিযোগে এক তরুণীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত ওই নারীর নাম অনামিকা শুক্লা। গতকাল শনিবার উত্তরপ্রদেশের কাশগঞ্জ থেকে তাকে গ্রেফতার করেছে যোগীপুলিশ।

সংবাদমাধ্যম এই সময় জানিয়েছে, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ২৫টি স্কুলে পড়াচ্ছিলেন কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা অনামিকা শুক্লা। এ পর্যন্ত বেতন বাবদ আয় করেছেন এক কোটি টাকা।

পুলিশ সূত্রে খবর, ২৫টি স্কুলই কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের আওতায়।

কাশগঞ্জের প্রাথমিক শিক্ষা আধিকারিক অঞ্জলি আগরওয়াল জানান, এক বন্ধুকে দিয়ে শনিবার শিক্ষা দফতরে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন অভিযুক্ত শিক্ষিকা। পরে ওই বন্ধুকে বসিয়ে রেখে, তাকে প্রাথমিক শিক্ষা দফতরে আসতে বলা হয়। গাড়ি থেকে নামামাত্র অনামিকা শুক্লাকে প্রতারণার অভিযোগে পুলিশ গ্রেফতার করে। এর পর লোকাল থানায় নিয়ে গিয়ে পুলিশ তাকে জেরা শুরু করে।

অফিশিয়ালি বাগপত জেলার কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের পূর্ণ মেয়াদের শিক্ষিকা অনামিকা শুক্লা। সম্প্রতি রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা দফতর শিক্ষিকাদের ডিজিটাল ডেটাবেস তৈরি শুরু করে। তাতেই ধরা পড়ে যায় শিক্ষিকার প্রতারণা। দেখা যায়, একসঙ্গে ২৫টি স্কুলে তিনি চাকরি করছেন।

উত্তরপ্রদেশের প্রাথমিক শিক্ষামন্ত্রী ড. সতীশ দ্বিবেদী ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। শুক্রবার বিষয়টি নজরে আসার পরই ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে এফআইআর রুজু করা হয়।

 

সুত্রঃ যুগান্তর