দোষী সাব্যস্ত ও কারাদণ্ড হওয়ায় তাকে পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণাও করা হয়।আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ বাদাগ্রস্ত করতে ক্ষমতাসীন সরকার ও সেনাবাহিনীর চক্রান্তে উদ্দেশ্যমূলকভাবে তার বিরুদ্ধে এসব মামলা করা হয়েছে বলে দাবি করে আসছেন ইমরান খান। খবর দ্য ডন।
ইমরানের আইনজীবী সরদার লতিফ খোসা গত ১১ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে পাকিস্তানি সংবিধানের ১৮৫ অনুচ্ছেদের আওতায় এই সাজা বাতিল চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টে সেই আবেদন খারিজ করে দেয়। আদালত জানায়, আবেদনটি অসম্পূর্ণ।
আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টায় সেই রায়ের বিরুদ্ধে প্রথমে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট ও পরে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন পাকিস্তানের বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক–ই–ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান।