লালপুর প্রতিনিধি:
বিভিন্ন গণ মাধ্যমে “লালপুরে মাদ্রাসা ও বাড়িঘর ভাংচুর সহ লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও হামলাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী।
লালপুরে রবিবার (৮সেপ্টেম্বর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম ছেলা লিখিত বক্তব্যে জানান, গত ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং তারিখে দৈনিক মুক্তি সমাচার পত্রিকা, প্রতিদিন চিত্র, প্রতিদিন খবর সহ বিভিন্ন গণ মাধ্যমে “লালপুরে মাদ্রাসা ও বাড়িঘর ভাংচুর সহ লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা -প্রতিবাদ ও হামলাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম ছেলা।
তিনি জানান, লালপুর থানার বালিতিতা মৌজায় আর, এস ৫০০ নং দাগের মূল মালিক নবীরন বেওয়া। উক্ত নবীরন বেওয়া মারা গেলে তার দুই পুত্র বিচ্ছাদ আলী ও আরশেদ আলী ওয়ারিস সূত্রে মালিক হয়। উক্ত বিচ্ছাদ ও আরশেদ আলী গত ০৫/১১/১৯৭৫ ইং তারিখে ৩১৫৪৯ নং দলিলে ০১ শতাংশ সম্পত্তি ও গত ১৩/১১/১৯৭৬ ইং তারিখে ৫৭০১ নং দলিল মূলে ৯ শতাংশ সম্পত্তি আমার ভাই মকলেছুর রহমান, মোখাক্ষর হোসেন ও আমার নিকট বিক্রয় করেন। এই ভাবে আমি ৩ শতাংশ সম্পত্তি পেয়ে সুদীর্ঘ প্রায় ৪৫ বছর ভোগ দখল করছি। পরবর্তীতে বি,আর,এস ২১৯৩ নং দাগ যথারিতি আমার নামে বি,আর, এস ১৪৭২ নং খতিয়ানে লিপি বদ্ধ হয়েছে । উক্তরুপ ভাবে সম্পত্তির বৈধ মালিক থাকা অবস্থায় গত ২১/০৬/২০২৩ ইং তারিখে কিছু সন্ত্রাসী আমার সম্পত্তি জবর দখল করার চেষ্টা করে। আমরা গত ০৭ আগষ্ট ২০২৪ তারিখে আমার উক্ত জায়গা সংষ্কারের জন্য উদ্যোগ নিলে তারা উক্ত সম্পত্তি নিজেদের দাবি করে আমাদের উপর অতর্কিত ভাবে আক্রমন করে। এ সময় জাবেদ মন্ডলের ছেলে বাবু, আমার ভাতিজা ইমরানকে কোপ মেরে হাতের কবজির উপর কেটে দেয় এবং জাবেদের ছেলে আশিক চাইনিজ কুড়াল দিয়ে বাম কান্দের উপরে কোপ মারে এবং আমাকেও জাবেদ সাপল দিয়ে মেরে মাটিতে ফেলে দেয় এবং
জিল্লুর মাথায় আঘাত করে মারপিট করে। উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি