সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
অস্ত্র আইনের মামলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়িচালক আব্দুল মালেককে ১৫ বছর জেল খাটতে হবে।
ঢাকা মহানগরের ৪ নম্বর বিশেষ ট্রাইবুনালের বিচারক রবিউল আলম সোমবার এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
এ সময় রায় শুনে এজলাসের বাইরে মালেকের স্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে বলতে সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেন। মালেকের স্বজনরা চিৎকার করে বিলাপ করতে থাকেন। পরে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা এক পর্যায়ে তাদের মহানগর আদালতের দ্বিতীয় তলা থেকে নিচে নামিয়ে নিয়ে যান।
রায় শুনে মালেক বলেছেন, আমাকে মিথ্যাভাবে অস্ত্র ও গুলি দিয়ে ধরা হয়েছে। আমি নির্দোষ, আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। র্যাব যখন বাসায় এল, তখন কিছুই পায় নাই। পরে এসব অস্ত্র-গুলি কোথা থেকে এলো?
মালেকের বোন চিৎকার করে বলতে থাকেন, মিথ্যা মামলায় আমার ভাইকে ফাঁসানো হয়েছে, আমি আমার ভাইকে না নিয়ে বাসায় যাব না।
গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর ভোরে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে গাড়িচালক আবদুল মালেক ওরফে ড্রাইভার মালেককে গ্রেফতার করে র্যাব -১। এ সময় তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, পাঁচ রাউন্ড গুলি, দেড় লাখ বাংলাদেশি জাল নোট, একটি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
সূত্র: যুগান্তর