সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
বাড্ডার ইসলামিক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে আটককৃতদের মধ্যে শামছুন্নাহার নিজামী ছিলেন। তিনি একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর স্ত্রী।
শুক্রবার সকালে শামছুন্নাহার নিজামীকে আটক করা হলেও বিকেলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোরে বাড্ডা ডিআইটি প্রজেক্টের ৮ নম্বর সড়কের ২৫ নম্বর হোল্ডিংয়ের ছয়তলা বাসায় অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। এ সময় বাড্ডা থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির ফখরুদ্দিন কেফায়েত উল্লাহসহ ১৮ জনকে আটক করা হয়।
বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম এ জলিল বলেন, ‘আটককৃতদের মধ্যে নিজামীর স্ত্রীও থাকতে পারেন। কেননা ওই স্কুলটির অধ্যক্ষ তিনি। এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
বাড্ডা থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় শামছুন্নাহার ছিলেন না। কিন্তু পরে তিনি সেখানে আসেন। এরপর অন্যদের সঙ্গে তাকেও আটক করে থানায় আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ছাড়া আটক হওয়া ১৮ জনের মধ্যে পাঁচজন নারী ছিলেন। এরা জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রী সংঘের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশ সন্দেহ করছে।
শুক্রবার বিকেলে গুলশান জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোস্তাক আহমেদ বলেন, ‘থানায় এনে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তারা যে সেখানে বসে গোপন বৈঠক করছিলেন প্রাথমিকভাবে তা নিশ্চিত। জিজ্ঞাসাবাদের পরই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাঁচজনের মধ্যে বাড্ডা থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির ফখরুদ্দিনের স্ত্রী, মেয়ে রয়েছেন। আটককৃতদের নাম জানায়নি পুলিশ।
কিবাড্ডার ইসলামিক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে আটককৃতদের মধ্যে শামছুন্নাহার নিজামী ছিলেন। তিনি একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর স্ত্রী।
শুক্রবার সকালে শামছুন্নাহার নিজামীকে আটক করা হলেও বিকেলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোরে বাড্ডা ডিআইটি প্রজেক্টের ৮ নম্বর সড়কের ২৫ নম্বর হোল্ডিংয়ের ছয়তলা বাসায় অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। এ সময় বাড্ডা থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির ফখরুদ্দিন কেফায়েত উল্লাহসহ ১৮ জনকে আটক করা হয়।
বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম এ জলিল বলেন, ‘আটককৃতদের মধ্যে নিজামীর স্ত্রীও থাকতে পারেন। কেননা ওই স্কুলটির অধ্যক্ষ তিনি। এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
বাড্ডা থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় শামছুন্নাহার ছিলেন না। কিন্তু পরে তিনি সেখানে আসেন। এরপর অন্যদের সঙ্গে তাকেও আটক করে থানায় আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ছাড়া আটক হওয়া ১৮ জনের মধ্যে পাঁচজন নারী ছিলেন। এরা জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রী সংঘের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশ সন্দেহ করছে।
শুক্রবার বিকেলে গুলশান জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোস্তাক আহমেদ রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘থানায় এনে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তারা যে সেখানে বসে গোপন বৈঠক করছিলেন প্রাথমিকভাবে তা নিশ্চিত। জিজ্ঞাসাবাদের পরই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাঁচজনের মধ্যে বাড্ডা থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির ফখরুদ্দিনের স্ত্রী, মেয়ে রয়েছেন। আটককৃতদের নাম জানায়নি পুলিশ।
সূত্র :রাইজিংবিডি/