এসময় গ্রাহক সেবার মান বাড়ানোসহ ছয়টি দাবি তোলা হয়। দাবিগুলো হলো- অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল বন্ধ, নেসকোর গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধি, ভোল্টেজ উঠানামা বন্ধ, মিটার রিডিংয়ের কারসাজি বন্ধ, ডিজিটাল মিটারের নূন্যতম গ্যারান্টি ১০ বছর দেওয়া ও গ্রহক কোম্পানীর মধ্যে প্রতি মাসে উন্মুক্ত আলোচনার ব্যবস্থা করা।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও নেসকো গ্রাহকদের লুটে খাচ্ছে। প্রতি মাসেই বিদ্যুৎ বিল দুই থেকে তিনগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঘরে বসে বানানো এসব বিল গ্রাহকরা পরিশোধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। বিদ্যুৎ বিলে প্রায় অসঙ্গতি দেখা দেওয়ায় গ্রাহকরা চরম হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তারা অতিরিক্ত বিল পরিশোধে বাধ্য হচ্ছেন।
এখন বাসা ভাড়া ও বিদ্যুৎ বিল প্রায় সমান হয়ে গেছে। করোনা পরিস্থিতিতে বাসা ভাড়া দেওয়া কঠিন, সেখানে স্বাভাবিক বিলের দু’তিনগুন বেশি টাকা পরিশোধ করা কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।
মানববন্ধনে রাজশাহী মহানগর যুব মৈত্রী সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি, অ্যাডভোকেট লিসা আঞ্জুমান, রাজশাহী পরিবেশ আন্দোলনের আহ্বায়ক মাহাবুব টুংকুসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার হয়রাণির শিকার গ্রাহকরা অংশ নেন।