মঙ্গলবার , ১৫ অক্টোবর ২০২৪ | ৩০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

‘তারেক রহমানের ৮০ মামলার ভবিষ্যৎ কী’

Paris
অক্টোবর ১৫, ২০২৪ ১১:০৪ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

‘তারেক রহমানের ৮০ মামলার ভবিষ্যৎ কী’ সমকাল পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।অর্ন্তবর্তী সরকারের কাছে তারেক রহমানের রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে আসছে বিএনপি। সরকারের দুই মাস মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পরও এ বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় ক্ষুব্ধ দলের নেতাকর্মীরা।

বিএনপি নেতা ও আইনজীবীরা আভাস দিচ্ছেন মামলা প্রত্যাহারের পর আগামী বছরের শুরুতে দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান।এ পরিস্থিতিতে সোমবার তারেক রহমানের সব মামলা প্রত্যাহার এর দাবি জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম।

তারা বলছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং ছাত্র-জনতা দীর্ঘ ১৭ বছর গণতন্ত্রের জন্য ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এই সংগ্রামে বিরামহীনভাবে নেতৃত্ব দিয়েছে বিএনপি এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলাই রাজনৈতিক দাবি করে তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট রেজিমের প্রধান পলাতক শেখ হাসিনার নির্দেশে কয়েকটি মিথ্যা মামলার ফরমায়েশি রায়ও ঘোষণা দেয়া হয়েছে।দ্রুত মামলা প্রত্যাহার না হলে আন্দোলনে নামবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির আইনজীবীরা।

নয়াদিগন্ত
‘উন্নয়নের সাত লাখ কোটি লুট’ কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।১৭ লাখ কোটি টাকার প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে এ সংবাদটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সড়ক ও সেতু, বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতের হাজার হাজার প্রকল্পে অনিয়ম, দুর্নীতি আর লুটপাট হয়েছে সীমাহীন।প্রভাবশালীদের ইচ্ছায় অপ্রয়োজনীয়, কমিশননির্ভর এবং অপচয়ের এসব প্রকল্পের একটি বড় অংশই গেছে স্বার্থান্বেষী মহলের পেটে।

সড়ক ও সেতু বিভাগের ওপর করা টিআইবির একটি গবেষণার তথ্য ধরলেও গড়ে এই অনিয়ম, লুটপাট ও দুর্নীতির অঙ্ক কমবেশি চার লাখ কোটি থেকে সাত লাখ কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

তবে বিশ্লেষকদের ধারণা, অন্য সব প্রকল্পেও কমবেশি একই হারে অনিয়ম-দুর্নীতি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তারা মনে করেন, অপরিকল্পিত অবকাঠামোনির্ভর এসব প্রকল্প নেয়াই হতো টাকা লুটপাটের জন্য।

‘সেনাবাহিনীতে বড় রদবদল’ মানবজমিন পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।

সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে রদবদল হয়েছে। মেজর জেনারেল পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে লেফটেন্যান্ট জেনারেল করা হয়েছে।

তাদের মধ্যে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক মো. ফয়জুর রহমানকে সেনা সদরের কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেলের (কিউএমজি) দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

পদোন্নতি পাওয়া ২৪ পদাতিক ডিভিশনের (চট্টগ্রাম সেনানিবাস) জিওসি মো. মাইনুর রহমানকে আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের (আর্টডক) জিওসি করা হয়েছে।

ডিজিএফআইএ’র নতুন মহাপরিচালক হয়েছেন মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। তিনি কুমিল্লায় ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

‘সিন্ডিকেটের কারসাজি’ – ঢাকার পাইকারি বাজারে ডিম বিক্রি বন্ধ নিয়ে নয়াদিগন্ত পত্রিকার শিরোনাম।

সংবাদটিতে বলা হয়েছে, ডিমের বাজার নিয়ে সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সরকারি দামে ডিম কিনতে না পারা, রসিদ না দেয়া ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানার অজুহাতে ডিম বিক্রি বন্ধ রেখেছেন রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামের আড়তদাররা।

এতে দেশের গ্রাহকরা ডিম ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।তেজগাঁওয়ের ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে তাদের ডিম কিনতে হচ্ছে। কিন্তু কেনা দামের ভিত্তিতে তা বিক্রি করতে পারছেন না।

সরকার নির্ধারিত দাম নিশ্চিত করতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।তাই ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান ও জরিমানার ভয়ে তারা মুরগির ডিম বিক্রি বন্ধ রেখেছেন।

ফলে গতকাল রাতে তেজগাঁওয়ে ডিমের কোনো গাড়ি আসেনি, কোনো ডিমও বিক্রি হয়নি।সূত্র: বিবিসি বাংলা

সর্বশেষ - মিডিয়ার সংবাদ