সোমবার , ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৬শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

দূরপাল্লার রকেট কিভাবে পাচ্ছে মণিপুরের সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো?

Paris
সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪ ৯:৩০ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক :

সহিংস সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে ভারতের মণিপুর রাজ্যে। দফায় দফায় গুলি বিনিময়, বোমা বিস্ফোরণ, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা, বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু, মণিপুর রাইফেলসের দু’টি ব্যাটেলিয়নের অস্ত্রাগার থেকে অস্ত্রশস্ত্র লুটের চেষ্টা-সহ একাধিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অবস্থা সামাল দিতে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

এদিকে, মণিপুরের কুকি-জো ও মেইতি উপজাতিদের কাছে পাঁচ থেকে ছয় কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম রকেট রয়েছে। এসব অস্ত্র স্থানীয়ভাবে চিনি ও সার তৈরির সরঞ্জাম মেটাল পাইপের মধ্যে সংযোজন করে তৈরি করা হয়।

নিরাপত্তা সংস্থা সূত্র জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কুকিদের এই অস্ত্রের বিষয়টি তদন্ত করার জন্য স্টেকহোল্ডার বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

হেক্সাকপ্টার ড্রোন ছাড়াও এসব রকেট থাকায় কুকি-জো ও মেইতিরা এখন বোমা এবং রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে হামলা চালাচ্ছে। ২০২৩ সালের মে মাস থেকে এ ধরনের হামলা শুরু হয়েছে।

দুটি সূত্র বলেছে, “এমএইচএ  গঠিত একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন এবং একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।”

প্রতিবেদনের সম্পূর্ণ বিবরণ তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া না গেলেও সূত্র জানিয়েছে, প্রতিবেদনের একটি পর্যবেক্ষণ ছিল যে, আগস্টে কুকি অধ্যুষিত এলাকা থেকে দূরপাল্লার রকেটগুলো দিয়ে হামলা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, মেইতি জনগোষ্ঠী মণিপুরের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। রাজ্যে জাতিগত সহিংসতার শিকার হয়ে আসছিল কুকি-জো সম্প্রদায়ের মানুষ। গত বছর শুরু হওয়া দুই সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে ২২১ জন প্রাণ হারিয়েছে।

 

সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক