যশোর ও খুলনায় ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কুমারখালীতে ৩৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজশাহীতে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আর ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা আগের দিনের চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুল হামিদ মিয়া জানিয়েছেন, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
আগামী বুধবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগসহ নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
সারাদেশে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। ঢাকায় পশ্চিম/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার।
আগামী দুদিনে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। বর্ধিত পাঁচদিনের আবহাওয়ায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই।