সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
গত দুই বছরে ৩৫টি ওয়ানডে ম্যাচে অংশ নিয়ে ২৩টিতে জয় পায় নিউজিল্যান্ড। এই সময়ে ৮টি ওয়ানডে সিরিজের মধ্যে ইংল্যান্ড আর ভারতের বিপক্ষে হেরে যাওয়া নিউজিল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিরপেক্ষ ভেন্যুতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ড্র করে। বাকি ৫টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, বাংলাদেশ ও ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করে।
২০১৮ সালের জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে ওয়ানডে সিরিজে ৫-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয় সরফরাজ আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান। অবশ্য পাকিস্তান সিরিজে আগের মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০ ব্যবধানে মগজধোলাই করেছিল কিউইরা।
পাকিস্তান সিরিজের পর ফেব্রুয়ারি-মার্চে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে জয় পায় ইংল্যান্ড।
এরপর নভেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে আরব আমিরাতের নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-১ ব্যবধানে ড্র করে নিউজিল্যান্ড। বৃষ্টির কারণে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামের ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়।
ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের আগে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবল ধোলাই হয় শ্রীলংকা ক্রিকেট দল। একই মাসে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৪-১ ব্যবধান জয় পায় ভারত।
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয় মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল।
জুন-জুলাইয়ে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে দুর্দান্ত খেলে ফাইনালে উন্নিত হয় নিউজিল্যান্ড। কিন্তু ফাইনালে সুপার ওভারে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে টানা দ্বিতীয়বারের মতো রানার্সআপ হয় নিউজিল্যান্ড।
বিশ্বকাপের আট মাস পর প্রথম ওয়ানডে সিরিজ খেলতে নেমে ভারতকে নাকানিচুবানি খাইয়ে দিল নিউজিল্যান্ড। এশিয়ার হট ফেভারিট বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় ক্রিকেট দলকে ৩-০ ব্যবধানে মগজধোলাই করে দিল স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।