বৃহস্পতিবার , ১৪ জুলাই ২০১৬ | ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

ব্রেক্সিটের নেতৃত্বে যারা

Paris
জুলাই ১৪, ২০১৬ ৬:৫৯ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের বিচ্ছেদের ভার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসার পরই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোতে ‘ব্রেক্সিটে’র পক্ষে নেতৃত্বদাতাদের নিয়োগ দিয়েছেন টেরিজা মে। যুক্তরাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে যারা থাকছেন-

প্রধানমন্ত্রী: ডেভিড ক্যামেরন সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টেরিজা মে মার্গারেট থ্যাচারের পর যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী। ৫৯ বছর বয়সী মের মাঝেও ‘লৌহমানবী’ থ্যাচারের ছায়া খুঁজে পান সহকর্মীদের কেউ কেউ। গত ছয় বছরের বেশি সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সামলেছেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী: যুক্তরাজ্যের নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে ফিলিপ হ্যামন্ডকে নিয়োগ দিয়েছেন মে। ক্যামেরনের সরকারে ২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন তিনি। তার আগে প্রতিরক্ষা ও পরিবহন মন্ত্রণালয় সামলেছেন হ্যামন্ড। ক্যামেরনের সঙ্গে বিদায় নেওয়া জজ ওসবন স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী: হ্যামন্ডের সাবেক দপ্তর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সামলাবেন বরিস জনসন। লন্ডনের সাবেক মেয়র যুক্তরাজ্যের ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে প্রচারে নেতৃত্বে ছিলেন। এবারই প্রথম মন্ত্রিসভায় এলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী: টেরিজা মের ছেড়ে যাওয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন অ্যাম্বার রড। ক্যামেরন সরকারে জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন তিনি।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী: ক্যামেরনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মাইকেল ফ্যালেনের ওপরই আস্থা রেখেছেন টেরিজা মে। ২০১৪ সাল থেকে এই মন্ত্রণালয় সামলে আসছেন ফ্যালেন।

‘ব্রেক্সিট’ বিষয়ক মন্ত্রী: ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের বেরিয়ে আসার (ব্রেক্সিট) আলোচনায় নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ডেভিড ডেভিসকে মন্ত্রিসভায় নিয়োগ দিয়েছেন টেরিজা মে। কনজারভেটিভ পার্টির বয়োজ্যেষ্ঠ এমপি ডেভিস ২০০৫ সালে দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচনে ডেভিড ক্যামেরনের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন। ব্রেক্সিটের পক্ষে সোচ্চার ডেভিসকে নতুন সৃষ্ট পদ ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রতিমন্ত্রী’ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী: আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন লিয়াম ফক্স, যিনি ২০১০ সালে প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পরের বছর পদত্যাগ করেছিলেন। লবিস্ট এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রবেশাধিকার ও সরকারি বিদেশ সফরে সঙ্গে নেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর মন্ত্রিসভা থেকে সরে যান তিনি। ডেভিসের মতো ফক্সও ব্রেক্সিটের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। তিনিও ২০০৫ সালে কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্ব নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন।

সূত্র: বিডি নিউজ

সর্বশেষ - সব খবর