এর আগে ৯ আগস্ট এ মামলায় তাকে কেন জামিন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল দেন হাইকোর্ট। রুলে দশদিনের মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়। আদালতে আরিফুলের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন।
গত ২২ মার্চ ব্যক্তিগত কারণে হাইকোর্টের অন্য একটি বেঞ্চ আরিফুল হক চৌধুরীকে ১৫ দিনের জন্য জামিন দিয়েছিলেন। জামিনে মুক্তির পর ১০ এপ্রিল আবার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আরিফুল হক সিলেট মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিরও সদস্য।
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদরের বৈদ্যেরবাজারে জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলার শিকার হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া। ওই হামলায় গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। মামলাটির প্রথম দফার অভিযোগপত্রে আরিফুলের নাম না থাকলে সম্পূরক অভিযোগপত্রে তার নাম আসে।
সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিলের পর ২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর মেয়র আরিফুলসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। পরে ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর আরিফুল বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানান। আদালত তা নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন