১৭ মার্চ হচ্ছে না বাণিজ্য মেলা

দেশের মানুষের প্রাণের মিলন মেলা নিয়ে এর আগে ১৭ মার্চকে নির্ধারণ করে ছাড়পত্রের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়। কিন্তু ওই দিন বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিন ও জাতীয় শিশু দিবস হওয়ায় ১৭ মার্চের পরিবর্তে ১৪ মার্চকে পুনঃনির্ধারণ করে আবার প্রস্তাব পাঠানো হয়।

অবশেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মেলা আপাতত স্থগিতের কথা জানানো হয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাণিজ্য সচিব  ড. জাফর উদ্দিন।

ড. জাফর উদ্দিন বলেন, নতুন প্রদশনী স্থান নতুন আয়োজনের সব ধরনের আয়োজন নিয়ে ইপিবি’র সকল ধরনের প্রস্তুতি থাকলেও মহামারি করোনায় উদ্বেগের কারণে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নির্দেশনায় আপাতত স্থগিত করা হলো এই মেলা।

তবে আগামী অনুষ্ঠিত হবে এমন সম্ভাব্য কোনো তারিখও তিনি নিশ্চিত করতে পারেনি।

পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বসার কথা ছিল এই মেলার। ২০ একর (৮.১ হেক্টর) জমিতে ওই প্রদর্শনী সেন্টার করেছে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিএসসিইসি)। এটি বাংলাদেশ ও চীনের একটি যৌথ প্রকল্প। ৭৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের ৬২৫ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে দিয়েছে চায়না এইড।

২৫ বছরে ধরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অস্থায়ী জায়গায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিবছর জানুয়ারির ১ তারিখ প্রধানমন্ত্রী এ মেলা উদ্বোধন করেন। এবার করোনার কারণে সেটা পিছিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবস ১৭ মার্চকে কেন্দ্র করে মাসব্যাপী এ মেলা আয়োজনের প্রস্তুতি নেয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বসার কথা ছিল এই মেলা। ২০ একর (৮.১ হেক্টর) জমিতে ওই প্রদর্শনী সেন্টার করে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিএসসিইসি)। এটি বাংলাদেশ ও চীনের একটি যৌথ প্রকল্প। ৭৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের ৬২৫ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে দিয়েছে চায়না এইড।

 

সুত্রঃ কালের কণ্ঠ,জাগো নিউজ