হৃদয়কে সুস্থ রাখার কিছু পরামর্শ

* হার্ট ভালো রাখতে প্রতিদিন একটি করে আত তাপেল খান। আর যাদের হৃদয় তাদের প্রিজনের কাছে গচ্ছিরা আপেলটা সেই প্রিয়জনকে খাওয়ান!

* ভাঙা হৃদয় জোড়া লাগানোর জন্য আরেকটা প্রেম করতে যাবেন না। এতে করে ভাঙা টুকরার সংখ্যা শুধু শুধু বৃদ্ধি পাবে। তারচেয়ে প্রেমে পড়ুন, ভালোবাসুন, কিন্তু প্রেম করবেন না। ভালোবাসার অদ্ভুত হিলিং পাওয়ার দিয়েই সেরে উঠবে আপনার শত টুকরো হওয়া হৃদয়!

* প্রতিদিন একবার করে প্রমিক-প্রেমিকাকে উপহার দিয়ে হলেও হাসানোর চেষ্টা করুন। তার হাসি দেখে অজান্তেই আপনার হৃদয়ে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে, সুস্থ থাকবেন আপনি!

* ভুলেও হার্টবিট বেড়ে যায় বা মিস করে এরকম কিছু করবেন না। যেমন বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ডের ফোন চেক করা, তাদের ফোনে আড়িপাতা অথবা তাদের জাস্টফ্রেন্ডদের সঙ্গে চ্যাটিংগুলো গোপনে পড়া। এই জাতীয় কাজগুলোতে কিছু খুঁজে পান বা না পান আপনার হার্টের ওপর এগুলো বিরূপ প্রভাব ফেলবে।

* ছ্যাঁকা খাওয়া হৃদয় নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে আবার প্রেম করতে যাবেন না। অপেক্ষা করুন। কবিতা পড়–ন, অপরাধী তুই অপরাধী রে- এই বিখ্যাত গানটি বার বার শুনুন। এগুলো হার্টের জন্য উপকারী হবে বলেই ধারণা করা যায়।

* ভালোবাসার মানুষকে শুধু ফুল নয়- আপেল, কমলা, শিম, গাজর এসব দিয়ে প্রপোজ করুন। কেননা আপনার হার্ট যার কাছে সংরক্ষিত রাখতে যাচ্ছেন সে যদি এই খাবারগুলো ঠিকমতো না খায় তাহলে আপনার হার্টের বারোটা বাজবে। তাই আপনারা দুজন যদি একে অপরকে ভালোবেসে থাকেন তাহলে পরস্পরের হার্টের দেখভাল করুন ঠিকমতো।

* যাকে দেখলে আপনার হার্টবিট মিস করা শুরু করে তাকে অতিদ্রুত আপনার ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। তা না হলে পার্মানেন্ট হৃদরোগের স্বীকার হয়ে বসে থাকবেন সারাজীবন!

* সর্বোপরি হৃদয় নামক যন্ত্রটিকে ভালো রাখতে সর্বদা আনন্দে থাকুন। এমনকি প্রেমিক-প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গেলেও খুব বেশি কষ্ট পাবেন না। কারণ এই হৃদয় নামক যন্ত্রটি খুবই রহস্যময়। কে জানে আবার কবে কখন কোথায় কাকে দেখে ধড়ফড় করা শুরু করবে!