সোমবার , ১৪ আগস্ট ২০২৩ | ১৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

‘সমঝোতা সম্ভব কিনা প্রশ্ন কংগ্রেসম্যানদের’

Paris
আগস্ট ১৪, ২০২৩ ৯:৪৯ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

সমকালের প্রধান শিরোনাম, “সমঝোতা সম্ভব কিনা প্রশ্ন কংগ্রেসম্যানদের”। প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের কংগ্রেসম্যান এড কেইস এবং বিরোধী রিপাবলিকান দলের রিক ম্যাকরমিক বাংলাদেশে সফরে এসে রবিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, রাজনৈতিক দল এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দিনভর বৈঠক করেছেন।

তাদের সফরের মূল উদ্দেশ্য রোহিঙ্গাদের জন্য অর্থায়ন যাচাই হলেও এসব বৈঠকে প্রাধান্য পেয়েছে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন। কংগ্রেসম্যানরা জানতে চেয়েছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নির্বাচন নিয়ে সমঝোতা সম্ভব কিনা।

নির্বাচন নিয়ে বড় দুই দলের বিপরীতমুখী অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি সংঘাতের দিকে যাচ্ছে বলে একাধিক বৈঠকে বলা হয়। বৈঠক সূত্র জানায়, কংগ্রেসম্যানরা চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে বেশি জোর দিয়েছেন। তারা জাতিসংঘকে নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হিসেবে ডাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

তারা আরও বলেছেন, বাংলাদেশের এমন নির্বাচন করা উচিত, যা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে।

একই ইস্যুতে ঢাকা ট্রিবিউনের প্রধান শিরোনাম “No chance of reaching compromise with BNP, FM tells visiting US congressmen” অর্থাৎ “বিএনপির সঙ্গে সমঝোতার কোনো সম্ভাবনা নেই, সফররত মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

ওই দুই কংগ্রেসম্যানের সাথে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন। “তারা আমাদের জিজ্ঞাসা করেছিল সমঝোতার কোন সুযোগ আছে কিনা। আমি না বলেছি, কারণ বিএনপি সরকারের পতন চায়।”

জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের আগে এই সফর কিছু জল্পনা-কল্পনার জন্ম দিয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগ্রহ দেখাচ্ছে।

“তারা সবসময় শুনে যে বাংলাদেশ একটি বিপজ্জনক দেশ, আমরা চীনের ফাঁদে পড়েছি এবং পুলিশ সবাইকে হত্যা করছে। কংগ্রেস সদস্যরাও আমাদের চীন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন।

“আমি তাদের বলেছি আমরা কোনো চীনা ঋণের ফাঁদে পা দেব না। আমরা আমাদের মোট ঋণের প্রায় এক শতাংশ নিয়েছি চীন থেকে,” তিনি বলেন।

ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম, “ফাঁস করা প্রশ্নে হয়েছেন ২ হাজারের বেশি ডাক্তার”। এই প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার ফাঁস হওয়া প্রশ্ন পেয়ে এরিমধ্যে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ডাক্তার হয়েছেন।

শনিবার মেডিক্যাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস চক্রে জড়িত ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি, এদের মধ্যে সাত জনই হলেন চিকিৎসক।

তাদের সবাই বিভিন্ন মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং সেন্টার, নয়তো প্রাইভেট পড়ানোর আড়ালে প্রশ্ন ফাঁস করতেন।

জানা যায়, এই প্রশ্ন ফাঁস চক্রটি ২০০১ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টানা ১৬ বছরে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। প্রতি বছর গড়ে ১৫০ জনের মতো ভর্তি করিয়েছে। এদের মধ্যে বড় ব্যবসায়ী, ডাক্তার ও সরকারি কর্মকর্তাদের সন্তানরাও রয়েছেন।

দেশের চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, “অর্থনীতি মন্থর, বিনিয়োগ কমেছে”। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সার্বিক যে অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে সেখান থেকে উত্তরণের কোন পথে বাংলাদেশ নেই।

এরমধ্যে সামনে নির্বাচনকালীন অনিশ্চয়তা থাকায় এই গতি ফেরার কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছ না।

সবচেয়ে বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ডলার সংকট, টাকার মান পড়ে যাওয়া, সরকারের আয় কমে যাওয়া, ঋণের উপর নির্ভরতা বাড়া। অথচ বেসরকারি খাতের ঋণ কমে গিয়েছে।

সব মিলিয়ে সংকট থেকে উত্তরণের পথে নেই দেশের অর্থনীতি। অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য নেই আবার সামনে আছে নির্বাচনকালীন অনিশ্চয়তা। অথচ বিশ্বের অনেক দেশ মূল্যস্ফীতি কমাতে সফল হয়েছে। ধীরে ধীরে হলেও অর্থনীতির উত্তরণ ঘটেছে। অথচ বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনো মন্থর হয়ে আছে।

সবচেয়ে বড় সমস্যায় আছে দেশের সাধারণ মানুষ মূল্যস্ফীতি এখনো দশের কাছাকাছি। গত দুই মাসে তা কমেছে খুবই সামান্য কমলেও খাদ্য সূচকে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। কোন না কোন পণ্য নিয়ে বিপাকে থেকেই যাচ্ছে: যেমন অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে ডিমের বাজারে।

বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, “ব্যাংকের পুনঃতফসিলকৃত ঋণের স্থিতি ২ লাখ ১২ হাজার কোটি টাকা”।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণ কম দেখানোর জন্য পুনঃতফসিলের নীতি উদার করে চলেছে। ঋণ পুনঃতফসিলের ক্ষমতাও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হাতে ছেড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অর্থাৎ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এখন চাইলে নিজেরাই যেকোনো ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারছে।

নীতি ছাড়ের এ সুযোগে ব্যাংকগুলোও ঋণ পুনঃতফসিলের রেকর্ড গড়েছে। শুধু ২০২২ সালেই ব্যাংকগুলোর পুনঃতফসিলকৃত ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৩ হাজার ৭২০ কোটি টাকা।

আগে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত এককালীন বা ডাউন পেমেন্ট জমা দিতে হতো। কিন্তু খেলাপিদের প্রতি নমনীয় হতে গিয়ে ২০১৯ সালে ডাউন পেমেন্টের হার ২ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়।

গ্রাহকের অনুকূলে ঋণসীমা বাড়িয়ে দিয়েও ব্যাংকগুলো খেলাপি হওয়ার যোগ্য ঋণকে নিয়মিত দেখাচ্ছে। পুনঃতফসিলকৃত ঋণ আবারো খেলাপি হচ্ছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।

ব্যাংকিং খাত নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, “Risky loans stand at Tk 377,922cr” অর্থাৎ “ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৭৭,৯২২ কোটি টাকায়”। খবরে বলা হচ্ছে, গত বছরের শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় তিন লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা, যা দেশটির অর্থনীতির রুগন দশাকে স্পষ্ট করে তুলছে।

রবিবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে আসে।

কোভিড-১৯ আর্থিক সহায়তায় নেয়া সরকারি নীতিসমূহের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার ক্ষতিগুলি ধীরে ধীরে প্রকাশ হতে শুরু করেছে বলে বলছে ওই রিপোর্ট।

যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, “বিশেষ ছাড়ে ৬৪ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ নবায়ন”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নিয়মনীতির শিথিলতার সুযোগ নিয়ে গত বছর ব্যাংকিং খাতে রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ৬৪ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ নবায়ন করা হয়েছে।

এত বিপুল অঙ্কের ঋণ নবায়নের পরও খেলাপি ঋণ বেড়ে এক লাখ ২১ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। তবে বিশেষ ছাড়ের আওতায় নবায়ন করা ঋণের একটি অংশ পুনরায় খেলাপি হয়ে যাচ্ছে।

এ নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খেলাপি ঋণ নবায়নের প্রক্রিয়ার ব্যাপকভাবে অপব্যবহার হচ্ছে। প্রণোদনা বা বিশেষ ছাড়ের আওতায় খেলাপি ঋণ একবার নবায়ন করা হচ্ছে, শর্ত অনুয়ায়ী কিস্তি দিচ্ছে না।

ফলে আবার সেগুলো খেলাপি হচ্ছে। আরও ছাড় দিয়ে পুনরায় নবায়ন করা হচ্ছে। এভাবে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ নবায়নের খেলা চলছে।

রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। আইএমএফ-এর শর্ত ছিল-বছরে কী পরিমাণ খেলাপি ঋণ নবায়ন করা হয়, এর তথ্য প্রকাশ করা। ওই শর্তের আলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।

ডিমের দাম নিয়ে সমকালের খবর, “অস্থিরতার কারণ জানা, সমাধান কোন পথে”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক সময় মাছ মাংসের দাম অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষ আমিষের চাহিদা পূরণে ডিমের দিকে ঝুঁকেছে। সেই ডিমের বাজারেও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।

গেল এক সপ্তাহে প্রতিটি ডিমের দাম অন্তত তিন টাকা করে বেড়েছে। রবিবার ঢাকার বিভিন্ন বাজার সরেজমিনে দেখা গিয়েছে, খুচরা পর্যায়ে এক ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে, ১৬৫-১৭০ টাকা দরে। তবে এক হালি কিনলে দাম দিতে হচ্ছে ৬০ টাকা।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর বাজারে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বাজারে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানোর প্রমাণ পায়। সংশ্লিষ্টদের দাবি এই দাম বাড়ার কারণ সবার জানা থাকলেও সমাধানের পথে হাঁটছে না কেউ। দফায় দফায় বৈঠক, ধরপাকড়, নির্দেশনা কিছুই কাজে লাগে না।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর, “গরিবের পাতে উঠছে না তেলাপিয়া পাঙ্গাশও”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, খুচরা বাজারে খুচরায় তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ মাছের দাম প্রতি কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা। গরিবের পাত থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ।

দামের কারণে খাবার তালিকা থেকে অনেক আগেই বাদ পড়েছে মাংস। আমিষের স্বাদ নিতে যারা মাছ কিনতেন তাদেরও মাথায় হাত পড়েছে। মাছের বাজারে এই অস্থিরতার জন্য মাছ পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করছেন মাছ চাষী ও খুচরা বিক্রেতারা

মাছ চাষীদের দাবি, পুকুরের জমি লিজের দাম, শ্রমিকের মজুরি এবং মাছের খাবারের দাম বেড়েছে। এরপরও চাষী পর্যায়ে মাছের দাম বেড়েছে খুবই কম। এর চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি দামে খুচরায় বিক্রি হচ্ছে। এটা করছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।

তারা চাষিদের কাছ থেকে কম দামে কিনে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছে। খুচরা বিক্রেতারা বেশি দামে কিনে লাভসহ বিক্রি করায় দাম প্রায় আকাশ ছুঁয়েছে।

পাল্টা অভিযোগ করছেন খুচরা বিক্রেতারা। তারা বলেন, চাষী পর্যায়ে দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় তারা নিরুপায়।

নিউ এইজের প্রথম পাতার খবর, “Aedes larvae alarming in N’ganj, Gazipur” অর্থাৎ “গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে আশঙ্কাজনক এডিস লার্ভা।” প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এক সমীক্ষা প্রতিবেদনে দেখা গেছে গাজীপুরের অন্তত ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ পরিবারে এবং নারায়ণগঞ্জের ১৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ পরিবারে এডিস লার্ভা পাওয়া গেছে।

ঢাকার কাছাকাছি দুটি শহরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছানোর বিষয়ে গবেষকদের সতর্কতা জারি করতে উদ্বুদ্ধ করেছে। গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে জরিপ পরিচালনাকারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান কীটতত্ত্ববিদ মোঃ খলিলুর রহমান বলেন, গাজীপুরের ৪১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৪টি এবং নারায়ণগঞ্জের ২৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১১টিতে উচ্চ ঘনত্বের এডিস লার্ভা পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে পানি সংকটের সময় মানুষ যে ড্রামে পানি জমা করত তার অধিকাংশেই তারা এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রোটোকল অনুসারে, বিআই ২০-এর বেশি হলে ওই এলাকায় মশার উপস্থিতির উচ্চ ঘনত্ব হিসাবে পরিমাপ করা হয়, ১৯-এর নীচে মাঝারি ঘনত্ব এবং নয়-এর নীচে নিম্ন ঘনত্ব। বিআই মানে লার্ভার উচ্চ উপস্থিতি।

অথচ নারায়নগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১১টি ওয়ার্ড ২০-এর বেশি এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ২৪টি ওয়ার্ডে ২০ এর বেশি অর্থাৎ উচ্চ ঘণত্বের লার্ভা পাওয়া গিয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

সর্বশেষ - মিডিয়ার সংবাদ