সবার করোনার ভ্যাকসিন দেয়ার দায় আমাদের: ফাউসি

কোভিড-১৯ মহামারীর ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের বিষয়টিকে যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক দায়িত্ব বলেই মনে করছে। এমন দাবি করে দেশটির করোনাভাইরাস জাতীয় টাস্কফোর্সের সদস্য ও শীর্ষ সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউসি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইতিমধ্যে ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লাখ লাখ কোটি ডোজ তৈরির জন্য আলোচনা জোরদার করেছে। কিছু কোম্পানি এক বছরের মধ্যেই ১০০ কোটি ডোজ টিকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

স্থানীয় সময় শুক্রবার কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবেলা নিয়ে একটি ভার্চুয়াল কনফারেন্সে বক্তৃতায় ফাউসি এসব কথা বলেন। খবর সিএনবিসির।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কয়েক ধরনের ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ হচ্ছে। এসব ভ্যাকসিন একেকটা একেক উপায়ে কাজ করে।

এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের পরিচালক ফাউসি বিভিন্ন ধরনের এ ভ্যাকসিন তৈরির প্রচেষ্টাকে হকি খেলায় বিভিন্ন ধরনের গোল দেয়ার সঙ্গে তুলনা করেন। ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে খুব দ্রুত এগিয়ে ঝটপট কাজ সেরে ফেলা যায়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আরও বেশি অভিজ্ঞতা লাগে এবং কিছু ক্ষেত্রে আগে পরীক্ষিত পদ্ধতি অনুসরণ করে এগোতে হয়’।

ফাউসি বলেন, এমআরএনএ ভ্যাকসিন এমনই একটি নতুন পদ্ধতির ভ্যাকসিন, যা দ্রুত তৈরির কাজ করছেন গবেষকরা। কেমব্রিজের কোম্পানি মডার্না যুক্তরাষ্ট্রে গত মার্চ মাসে এমআরএনএভিত্তিক ভ্যাকসিনের প্রথম ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা শুরু করে। এ ভ্যাকসিন জেনেটিল উপাদান ব্যবহার করে কোষকে কীভাবে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে হয়, তা শেখায়, যা ভাইরাসের প্রোটিন ব্যবহার করে কোষকে লড়াই করতে শেখায়, তা তৈরিতে দীর্ঘ সময় লাগে। এটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।

করোনার টিকা উদ্ভাবনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে ফাউসি বলেন, এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে উপসর্গহীন ব্যক্তিদের কাছ থেকে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়া ঠেকানোর বিষয়টি বের করা। এটিই বর্তমান পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলেছে। শুক্রবারের ওই অনুষ্ঠানে হোয়াইট হাউসের করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের ব্যবস্থাপক ডেবোরাহ ব্রিক্স উপসর্গহীন রোগীদের খুঁজে বের করার প্রতি গুরুত্ব দেন।

কোভিড-১৯ মহামারীর ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের বিষয়টিকে যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক দায়িত্ব বলেই মনে করছে। এমন দাবি করে দেশটির করোনাভাইরাস জাতীয় টাস্কফোর্সের সদস্য ও শীর্ষ সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউসি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইতিমধ্যে ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লাখ লাখ কোটি ডোজ তৈরির জন্য আলোচনা জোরদার করেছে। কিছু কোম্পানি এক বছরের মধ্যেই ১০০ কোটি ডোজ টিকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

তিনি বলেন, ভ্যাকসিন তৈরি করাটা পুরো বিশ্বের জন্য একটি দায়িত্বপূর্ণ কাজ। এ দায়িত্ব কেবল যে দেশ ভ্যাকসিন তৈরি করছে, শুধু তাদের পাওয়ার জন্য নয়। সবার ভ্যাকসিন নিশ্চিতের দায়ও আমাদের রয়েছে।

স্থানীয় সময় শুক্রবার কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবেলা নিয়ে একটি ভার্চুয়াল কনফারেন্সে বক্তৃতায় ফাউসি এসব কথা বলেন। খবর সিএনবিসির।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কয়েক ধরনের ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ হচ্ছে। এসব ভ্যাকসিন একেকটা একেক উপায়ে কাজ করে।

এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের পরিচালক ফাউসি বিভিন্ন ধরনের এ ভ্যাকসিন তৈরির প্রচেষ্টাকে হকি খেলায় বিভিন্ন ধরনের গোল দেয়ার সঙ্গে তুলনা করেন। ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে খুব দ্রুত এগিয়ে ঝটপট কাজ সেরে ফেলা যায়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আরও বেশি অভিজ্ঞতা লাগে এবং কিছু ক্ষেত্রে আগে পরীক্ষিত পদ্ধতি অনুসরণ করে এগোতে হয়’।

ফাউসি বলেন, এমআরএনএ ভ্যাকসিন এমনই একটি নতুন পদ্ধতির ভ্যাকসিন, যা দ্রুত তৈরির কাজ করছেন গবেষকরা। কেমব্রিজের কোম্পানি মডার্না যুক্তরাষ্ট্রে গত মার্চ মাসে এমআরএনএভিত্তিক ভ্যাকসিনের প্রথম ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা শুরু করে। এ ভ্যাকসিন জেনেটিল উপাদান ব্যবহার করে কোষকে কীভাবে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে হয়, তা শেখায়, যা ভাইরাসের প্রোটিন ব্যবহার করে কোষকে লড়াই করতে শেখায়, তা তৈরিতে দীর্ঘ সময় লাগে। এটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।

করোনার টিকা উদ্ভাবনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে ফাউসি বলেন, এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে উপসর্গহীন ব্যক্তিদের কাছ থেকে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়া ঠেকানোর বিষয়টি বের করা। এটিই বর্তমান পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলেছে। শুক্রবারের ওই অনুষ্ঠানে হোয়াইট হাউসের করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের ব্যবস্থাপক ডেবোরাহ ব্রিক্স উপসর্গহীন রোগীদের খুঁজে বের করার প্রতি গুরুত্ব দেন।

সূত্র যুগান্তর

স/আ.মি