রাজশাহী মহানগর আ.লীগের নতুন কমিটি নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজশাহী মহানগর আ.লীগের নতুন কমিটি নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে পদবঞ্চিত নেতাদের মাঝে। এবারো হত্যা মামলার আসামি, বিএনপি-জামায়াতের দোসর, ফ্রিডম পার্টির নেতারা পদ পাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নতুন পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদনের জন্য তালিকা চূড়ান্ত করে ঢাকায় জমা দিয়েছেন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক। তবে এবার শুরু থেকেই গত বারের বিতর্কিতদের কমিটিতে না রাখার দাবি জানানো হচ্ছিলো বিভিন্ন ফোরাম থেকে। এর পরও বেশ কয়েকজন বিতর্কিতকে পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে রাখা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।
আর এ নিয়ে এরই মধ্যে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন অনেকেই।
রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক যোবায়ের হোসেন ‍রুবন তাঁর ফেসবুকে লিখেন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের যে কমিটিতে ফ্রিডম পার্টির নেতা, শিবিরের ক্যাডার, ছাত্রনেতা শহীদ গোলাম মুর্শিদের সাজাপ্রাপ্ত হত্যাকারী, ২০০৯ এর পরে আসা হাইব্রিড, আওয়ামী লীগবিরোধী পরিবারের এবং জামায়াত- বিএনপির ডোনাররা, শহরে ও নিজ এলাকায় রাজনৈতিক অবস্থান বিহীন ও অগ্রহনযোগ্য চামচারা পদ পায়, কিন্তু নফিকুল ইসলাম সেল্টু থাকে সিম্পল সদস্য, হাবিবুর রহমান বাবু কোন সম্পাদকীয় পোস্টে থাকে না, আহসানুল পিন্টু ছোট একটা সম্পাদকীয় পোস্টে থাকে, জোবায়ের হাসান রুবন, আমিনুর খান রুবেল, মির্জা শাহীন শাহ শোভা, মাসুদ রানা শাহীন, আতিকুজ্জামান নাসিম, হায়েস উদ্দিন মাসুম জায়গাই পায় না, সেই কমিটির গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু হতে পারে? সেই কমিটি কতটা আত্মীয়করণ, স্বজনপ্রীতি, হাইব্রিড তোষন, পদবাণিজ্য ব্যতিত, স্বচ্ছ ও আদর্শের হতে পারে?
‘৯৬ এর আগে পর্যন্ত শহরের মানুষরা এদেরকেই আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ বলেই চিনে, জানে। এদেরকেই জীবনের বাজি ধরে পুলিশ, বিএনপি, শিবিরের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে তিল তিল করে সংগঠন গড়ে তুলতে দেখেছে।
বিচার করবে প্রানপ্রিয় নেত্রী, যিনি আমাদের আশা ভরসার শ্রেষ আশ্রয়স্থল।
রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের যে কমিটিতে ফ্রিডম পার্টির নেতা, শিবিরের ক্যাডার, ছাত্রনেতা শহীদ গোলাম মুর্শিদের সাজাপ্রাপ্ত হত্যাকারী, ২০০৯ এর পরে আসা হাইব্রিড, আওয়ামীলীগ বিরোধী পরিবারের এবং জামায়াত- বিএনপির ডোনাররা, শহরে ও নিজ এলাকায় রাজনৈতিক অবস্থান বিহীন ও অগ্রহনযোগ্য চামচারা পদ পায়, কিন্তু নফিকুল ইসলাম সেল্টু থাকে সিম্পল সদস্য, হাবিবুর রহমান বাবু কোন সম্পাদকীয় পোস্টে থাকে না, আহসানুল পিন্টু ছোট একটা সম্পাদকীয় পোস্টে থাকে, জোবায়ের হাসান রুবন, আমিনুর খান রুবেল, মির্জা শাহীন শাহ শোভা, মাসুদ রানা শাহীন, আতিকুজ্জামান নাসিম, হায়েস উদ্দিন মাসুম জায়গাই পায় না, সেই কমিটির গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু হতে পারে? সেই কমিটি কতটা আত্মীয়করণ, স্বজনপ্রীতি, হাইব্রিড তোষন, পদবাণিজ্য ব্যতিত, স্বচ্ছ ও আদর্শের হতে পারে?
‘৯৬ এর আগে পর্যন্ত শহরের মানুষরা এদেরকেই আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ বলেই চিনে, জানে। এদেরকেই জীবনের বাজি ধরে পুলিশ, বিএনপি, শিবিরের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে তিল তিল করে সংগঠন গড়ে তুলতে দেখেছে।
বিচার করবে প্রানপ্রিয় নেত্রী, যিনি আমাদের আশা ভরসার শ্রেষ আশ্রয়স্থল।
অন্যদিকে আরেক সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আমিনুর রহমান লিখেন, ‘যারা নেত্রীর কথা শুনে না, নেত্রীর নির্দেশ মানে না, নেত্রীর আদর্শ ধারণ করে না, নেত্রীর নির্দেশিত পথ অনুসরণ করে না, তাদের দল করার অধিকার কতটা?? দলের প্রতি আন্তরিকতা তাদের কতটুকু?? নেত্রীর নেতৃত্বের প্রতি তাদের আস্থা- বিশ্বাস থাকতে পারে না। দলের সংকটে তারা কি করবে তা নিয়ে যথেস্ট সন্দেহ থাকে।’
স/আর