ভোট দিয়ে ফেইসবুকে তরুণদের উচ্ছ্বাস

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:

একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়া নিয়ে বেশি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন তরুণ ভোটাররা।

মূলত ভোট দেবার পর সেই উচ্ছ্বাস তারা প্রকাশ করছেন সামাজিক মাধ্যম ফেইসবুকে।

এই ভোটারের মধ্যে বেশিরভাগই এবরাই প্রথম ভোট দিচ্ছেন। ফলে সেই উচ্ছ্বাসটা বাঁধভাঙার মতোই। দেশকে বদলে দিতে নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করাকে অনেকেই নাগরিক দায়িত্ব পালন করছেন বলেও জানান তাদের পোস্টে।

ইলোরা শারমিন ভোট দিয়ে আঙুলে মার্কারের দেয়া কালির ছবি দিয়ে লিখেছেন, অবশেষ নাগরিক দায়িত্ব পালন করলাম। আমি ভোট দিয়েছি।

ভোট হোক , মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে  সুন্দর ভবিষ্যতের পক্ষে।  জয় বাংলা লিখেছেন – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপার্সন ও বিডিওএসএনের সহসভাপতি ড. লাফিফা জামাল ।

আরাফাত হোসেন নামের একজন লিখেছেন, প্রথমবার ভোট দিলাম। একেবারে নির্ভয়ে, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে। দেখলাম সবাই লাইন ধরে দেশ বদলের ভোট দিচ্ছেন।

নতুন প্রজন্মকে সংগে নিয়ে ভোট দিয়ে এলাম।এই প্রথম ভোট দিল আমার ছেলে। ছেলে কে সাথে নিয়ে ভোট প্রদানের ছবি যুক্ত করেন টানা দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়া সিনিয়র সাংবাদিক ফরিদা ইয়াসমিন । 

আহমেদ যাফর লিখেছেন, আমি প্রথমবার ভোট দিয়েছি পরিবর্তনের সূচনা করতে। কোন প্রতীক দেখে নয়, বরং ব্যক্তির বর্তমান ও অতীতের কর্ম দেখেই ভোট দিয়েছি। দেশ বদলাবেই ইনশাল্লাহ।

রামিশা আনজুম প্রিয়াম লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। প্রথম ভোট। ভোটকেন্দ্রে প্রতারকরা অনেক চেষ্টা করেছেন বুঝাতে। তবে সবকিছু উপেক্ষা করে আমি আমার সিদ্ধান্ত দিয়েছি। কাউকে পাত্ত দিইনি।

ভোট কেন্দ্রে গিয়ে, নিরাপদ কক্ষে ঢুকে সিল মেরে, ব্যালট পেপার নিজ হাতে ব্যালট বাক্সে ফেলে জাতীয় নির্বাচনে আমার প্রথম ভোট প্রদান করলাম৷ আলহামদুলিল্লাহ! লেখেন ওসামা বিন নূর ।

মিজানুর রহমান নামের এক তরুণ লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিলাম। আপনি দিয়েছেনতো? নির্ভয়ে আপনার ভোটটি দিয়ে আসেন।

সকাল আটটা থেকে সারাদেশে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত।